ভুতের গল্প 1

Monday 20 October 2014

বল্টুর মাছ কি না

বল্টু বাজারে গেছে মাছ কিনতে।
বিক্রেতাঃ “এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম, বাসায় নিয়ে যেতে সুবিধা হবে”।
বল্টুঃ এই নিন টাকা।
বিক্রেতাঃ (টাকাটা নিয়ে) এঁকি, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন ??
বল্টুঃ

বন্ধু হয়ই হারামী

তিন বন্ধু মিলে জঙ্গলে হাঁটতেছে.
হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এল.
পরী : তোমরা একটা করে ইচ্ছার কথা বল ,আমি তোমাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করে দেব.

এক বাচ্চার বাবা

এক মহিলা ফোন করে বললঃ হ্যালো মফিজ সাহেব, আপনার সাথে আমার একটু দেখা করা এবং কথা বলা দরকার কারন আপনি আমার এক বাচ্চার বাবা। কিছুটা অবাক এবং হতবাক হয়ে মফিজ বললঃ– ওহ মাই গড, কি বলছেন??? আপনি তো দেখি আমার মান-সম্মান ধূলায় মিশিয়ে দিবেন।
আচ্ছা আপনি কি মাধবী?
মহিলাঃ

দয়া করে আপনারা বেরিয়ে যান

একটা কমিউনিটি সেন্টারের অনুষ্ঠানে ১০০ জন লোকের খাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু খাবার দিতে গিয়ে দেখা গেলো প্রায় ২০০ জন লোক। তখন অনুষ্ঠানের আয়োজক গিয়ে জিজ্ঞেস করল আপনাদের মধ্যে বরপক্ষ কারা? ৩০-৪০ জন দাঁড়ালো। এরপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন কন্যাপক্ষ কারা? আরও ৩০-৪০ জন দাঁড়িয়ে গেলো।

মহিলাদের কামড়ে দিয়েছো কেন

আদালতে বিচারক্ষম জিজ্ঞেস করছে কোপা শামসুকেঃ তুমি মহিলাদের কামড়ে দিয়েছো কেন?
কোপা শামসুঃ ইয়োর অনার, আমার কী দোষ বলেন… ওইখানেই তো লেখা ছিল

কাকে বেশি ভালোবাসো

বাবা : খোকা, তুমি কাকে বেশি ভালোবাসো? বাবাকে না মাকে?
খোকা : দুজনকেই।
বাবা : উহু. যেকোনো একজনের কথা বলতে হবে।
খোকা : না। আমি দুজনকেই ভালোবাসি।
বাবা : আচ্ছা ধরো, তোমার মা গেল প্যারিসে, আর আমি যুক্তরাষ্টে। তুমি কার সঙ্গে যাবে?
খোকা : মায়ের সঙ্গে।
বাবা : তার মানে তুমি তোমার মাকে বেশি ভালোবাসো?
খোকা : না। প্যারিস

ডাক্তার সাহেব, আবার এলাম

ডাক্তারের কাছে গিয়ে শফিক দেখল,
চেম্বারের দরজায় বড় করে লেখা আছে,
‘প্রথমবার ৫০০ টাকা, এরপর ৩০০ টাকা।’ ২০০
টাকা বাঁচাতে সে মনে মনে একটা বুদ্ধি আঁটল।
ডাক্তারের রুমে ঢুকেই বলল,

wrong number

বল্টু তার বউ- কে কুমিল্লা থেকে ফোন করল।
ফোনটা এক চাকর ধরল-
চাকর : হ্যালো।
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে।
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে।
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি ।
চাকর : আমি এখন কি করব??
বল্টু :

পাঁচটা সন্তান বিনামূল্যে

সরকার ঘোষণা দিল যাদের পাঁচটা সন্তান আছে তাদেরকে বিনামূল্যে একটা ঘর দেয়া হবে । এক দম্পতির তিনটা সন্তান ছিল। এ ঘোষণা শুনে স্বামী তার স্ত্রীকে বলল,
স্বামীঃ শুনো পাশের বাসায় আমার দুইটা বাচ্চা আছে, আমি ওদের

Sunday 19 October 2014

বাবা তার ছেলে

বাবা তার ছেলের জ্যাকেট চেক করল!!
জ্যাকেট চেক করার পর তার পকেট থেকে__
সিগারেট !
ক্যাটরিনার ছবি !
আর অনেকগুলা মেয়ের নাম্বার পেলো!
এগুলো পেয়ে তার বাবা রেগে ফায়ার হয়ে ছেলেকে

আপনারে আমি ফাঁসিতে ঝোলামু

কোর্ট এ একটা কেস চলতেছে। সাক্ষী এর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে আছেন এক দাদীমা। তার বয়স অনেক, সাদা চুল, মুখে ফলসে দাঁত, হাই পাওয়ার চশমা। যাই হোক, বাদী পক্ষের উকিল এগিয়ে এলেন দাদিমার দিকে।
উকিলঃ আচ্ছা দাদীমা, আপনি আমারে চেনেন?
দাদীমাঃ চিনি না মানে? বিলক্ষণ চিনি। তোমারে তো আমি লেংটা হইয়া ঘুরে বেরাইতে দেখছি। কিন্তু মোতালেব, তুমি তো জীবনে কিছু করবার পারলা না। তুমি মিছা কথা কও। তোমার সুন্দরী বউ থাকতে অন্য মাইয়ার পিছনে ঘুর ঘুর কর। লোকেরে উল্টা বুঝাও, সবাইরে ঠকাও, আর পিছনে লোকের বদনাম কর । তুমি মনে কর তুমি নিজেরে মনে কর রাঘব বোয়াল ! আসলে তুমি একটা পুঁটি মাছও না ! আমি তোমারে অবশ্যই চিনি
উকিল এই শুইন্যা পুরা ঘাবড়ায় গেলেন। গোটা কোর্টের লোকজনও

১ মিনিট ওয়েট করো

লিটল জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চুড়ায় উঠে ইশ্বরকে ডাকাডাকি শুরু করলো…
জনঃ ইশ্বর ও ইশ্বর!!! শুনছো!
ঈশ্বরঃ কি হয়েছে আমার প্রিয় জন?
জনঃ তোমার কাছে ১ কোটি বছর মানে কতক্ষন?
ঈশ্বরঃ আমার কাছে ১ কোটি বছর হলো ১ মিনিট।
জনঃ ও, আচ্ছা তোমার কাছে ১০০০ কোটি

আধুনিক ছেলে

এক আধুনিক ছেলে বাসে যাওয়ার সময় বাসের দরজার সামনে দাড়িয়ে ছিল সেটা দেখে কনডাক্টর বলছে… “কিরে তুই সব সময় দরজার সামনে দাঁড়াইয়া থাকিস!! তোর বাপে কি চৌকিদার আছিল??”
আধুনিক ছেলেঃ

বড় মুদ্রা

হাটবারের দিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে জড়বুদ্ধির মতো আচরণ করতেন হোজ্জা, ফলে নির্বোধ ভেবে মানুষ তাকে মুদ্রা দান করত। কিন্তু তার সামনে দুটি মুদ্রা তুলে ধরা হলে, সর্বদাই তিনি ছোট মুদ্রাটি গ্রহণ করতেন, যতবারই, যেভাবেই দেয়া হোক না কেন।
একদিন সদাশয় এক ব্যক্তি তাকে বললেন, “নাসিরুদ্দীন, তুমি তো বড় মুদ্রাটা নিতে পার। এতে তোমার দ্রুত বেশ কিছু টাকা-পয়সা জমে যাবে আর মানুষও আগের মতো তোমাকে নিয়ে তামাশা করতে পারবে না।”
“হুমম, আপনি যা বলছেন তা হয়তো ঠিক হতে পারে। কিন্তু

কে বেশি পেটুক

নাসিরুদ্দিন হোজ্জার বাড়িতে তাঁর কিছু বন্ধু এসেছেন। অতিথিদের তরমুজ দিয়ে আপ্যায়ন করলেন হোজ্জা। বন্ধুদের সঙ্গে খেতে বসলেন হোজ্জা নিজেও।
হোজ্জার পাশেই বসেছিলেন তাঁর এক দুষ্টু বন্ধু। তরমুজ খেয়ে খেয়ে বন্ধুটি হোজ্জার সামনে তরমুজের খোসা রাখছিলেন। খাওয়া শেষে দেখা গেল, হোজ্জার সামনে তরমুজের খোসার স্তূপ।
দুষ্টু বন্ধুটি অন্যদের বললেন, ‘দেখেছেন কাণ্ড? হোজ্জা কেমন পেটুক? তার সামনে

পরের প্রশ্ন

হোজ্জা একটা স্টল খুলে ওখানে নোটিশ টাঙিয়ে দিলেন।
‘যেকোনো বিষয়ে দুই প্রশ্নের জবাবের বিনিময়ে পাঁচ পাউন্ড।’
একজন পথচারী হন্তদন্ত হয়ে তাঁর কাছে এসে টাকাটা হাতে দিয়ে বলল,

ঘুম সমস্যা

এক ভদ্রলোক ঘুমের কারনে কখনোই সময় মতো অফিসে যেতে পারেন না। অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বলে দিলেন যদি কাল থেকে সময় মতো অফিসে আসতে না পারো তো আর অফিসে আসার দরকার নই।
ভদ্রলোক খুব চিন্তিত হয়ে পরলেন কেননা তিনি তার ঘুমকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না। তিনি তার এক বন্ধুকে সমস্যার কথা বললেন। তার বন্ধু তাকে বলল যে, ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমাতে কেননা ঘুমের ঔষধের একটি মেয়াদ থাকে ৬ ঘণ্টা, ৭ ঘণ্টা ইত্যাদি।
ভদ্রলোক ভাবলেন, বুদ্ধি খারাপ না। যেই ভাবা সেই কাজ, রাতে

ফাঁকিবাজি ছাত্র

ম্যাডামঃ- কালকে যে পড়াটা মুখস্ত করেতে দিছলাম। তা তুমি মুখস্ত করেছো?
পাপ্পুঃ- না ম্যাডাম!!
ম্যাডামঃ- কেনো? বাসায় পড়তে বসনি?
পাপ্পুঃ- যখন আমি পড়তে বসেছি ঠিক তখনি কারেন্ট চলে গেছে।
ম্যাডামঃ- নিশ্চয়ই একটু পর আবার কারেন্ট আসছে?
পাপ্পুঃ- হ্যা কারেন্ট তো আসছিলো। কিন্তু আবার যখনি

ম্যাডাম আকবরের বিছানায়

ম্যাডাম ক্লাস নিচ্ছে ——
ম্যাডামঃ- অনেক অনেক বছর আগের কথা। তখন মুঘল সম্রাট আকবর-এর শাসন কালছিলো। একদিন তিনি তার বিছানায় শুয়ে ছিলেন। এমন সময় এক ছাত্র
উঠে দাঁড়িয়ে বললোঃ- ম্যাডাম,এই পুলা পিছে থাইকা আমারে খালি খুচাইবার লাগছে
ম্যাডামঃ- আই পুলা, আমি আমার পড়ানোর সময় কোন

আমার জায়গায় বসুন

বাসে এক ইয়াং লেডি টিচার দাড়ে যাচ্ছিলো। এক বাচ্ছা টিচার কে দেখে ঝটপট বাবার কোল থেকে নেমে দাঁড়িয়ে বলল।
বাচ্ছাঃ- ম্যাডাম আপনি আমার জায়গায় বসুন। ম্যাডাম বাচ্ছার

ডাক্তারী পরার্মশ

এক বিগত যৌবনা চিত্রভিনেত্রী তার ডাক্তারের কাছে এসে জানালেন, আজকাল অল্পতেই তিনি হাপিয়ে ওঠেন , কিছুতেই তার ভালো লাগে না । পরীক্ষা করে ডাক্তার জানালেন শরীরে আপনার ভালোই আছে । তেমন কোনো রোগ নেই । আসলে আপনার দরকার হচ্ছে চেঞ্জ এর

সন্তানের বাবা বয়ফ্রেন্ড

মহিলা ডাক্তার তার রোগিনীকে বললেন, তুমি মা হতে যাচ্ছ। কিন্তু তুমি বলছ যে তুমি এখনও বিয়ে করোনি। তাহলে এই সন্তানের বাবা, তোমার বয়ফ্রেন্ড কে বিয়ে করে লোক লজ্জা থেকে নিজেকে বাচাও।
রোগিনীর জবাব, আমি বললেই আমার বয়ফ্রেন্ড আমাকে বিয়ে করতে রাজি হবে, কিন্তু

একটা খারাপ আর একটা খুব খারাপ

ডাক্তার রোগীকে ফোনে : আপনার জন্যে একটা খারাপ আর একটা খুব খারাপ খবর আছে।
রোগী : খারাপ খবরটাই আগে বলুন।
ডাক্তার : মেডিক্যাল টেস্টে জানা গেছে আপনার আয়ু চব্বিশ ঘন্টা।
রোগী: মাই গড!!! এটা খারাপ খবর হলে আরো খারাপ খবরটা কি?
ডাক্তার :

আমার গ্যাসের গন্ধ ও হয় না

হাবলুঃ “ডাক্তার, আমার পেটে গ্যাসের অনেক
সমস্যা।কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের
গন্ধ ও হয় না, আওয়াজ ও হয় না।
এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি;
কিন্তু কেউ টের ই পায় নি”
ডাক্তারঃ “এই ওষুধটা খান,

আমার গ্যাসের গন্ধ ও হয় না

হাবলুঃ “ডাক্তার, আমার পেটে গ্যাসের অনেক
সমস্যা।কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের
গন্ধ ও হয় না, আওয়াজ ও হয় না।
এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি;
কিন্তু কেউ টের ই পায় নি”
ডাক্তারঃ “এই ওষুধটা খান,

ডাক্তারের সাথে চ্যাট

এক ব্যক্তি ইন্টারনেটে তার ডাক্তারের সাথে চ্যাট করছে।
ব্যক্তিঃডাক্তার সাহেব, খুব ঝামেলায় পড়েছি।
ডাক্তারঃকি সমস্যা?
ব্যক্তিঃআমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে। কথা শুনতে পাচ্ছেনা !
ডাক্তারঃআরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটাখেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে।আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।
ব্যক্তিঃকিভাবে?
ডাক্তারঃএক কাজ করুন।

মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে

এক লোক ডাক্তারের কাছে গেছে ?
রোগী:- ডাক্তার সাব আমার প্রসাব হয়না,জ্বালাপোড়া করে | এখন কি করমু?
ডাক্তার:- মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে পাল্টাইতে হবে ¡
রোগী:- কি বলেন ডাক্তার সাব! এইডা কেমনে সম্ভব!
ডাক্তার:-

একজন নাইট গার্ড

এক লোক দাতের ব্যাথায় অতিষ্ট হয়ে ডাক্তারের কাছে এসেছে।
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাক তাড়াতাড়ি ওষুধ দেন দাতের

Saturday 18 October 2014

ফাও ভালো না

মেয়েঃ ডাক্তার সাহেব, আমার বয়ফ্রেন্ড অত্যন্ত বাজে একটা ছেলে।
ডাঃ কেন এই কথা বলছেন কেন?
মেয়েঃ সে আমাকে কিস করেছে?
ডাঃ মানে এইভাবে (ডাঃ কিস করলো)…তাতে কি হয়েছে?
মেয়েঃ সে আমার জামা খুলেছে।
ডাঃ মানে এইভাবে (ডাঃ মেয়েটার জামা খুলল)…তাতে কি হয়েছে?
মেয়েঃ তারপর সে আমার সাথে সেক্স করছে।
ডাঃমানে এইভাবে (ডাঃ মেয়েটার সাথে সেক্স করল)…তাতে কি হয়েছে?
মেয়েঃ

খালি টিপে আর টিপে

রফিক খুব অসুস্থ। একদিন
রফিক আর তার বউ পলি
ডাক্তারের কাছে গেছে।
(ডাক্তার আর পলির মধ্যে কথোপকথন)
ডাক্তারঃ আপনার স্বামীর তো লো পেশার, তাকে

প্রস্রাব টেষ্ট করবো

ডাক্তারঃ শুনুন, আগামীকাল সকালবেলায় প্রস্রাব টেষ্ট করবো.. এই বোতলে আপনার ইউরিন নিয়ে আসবেন।
রোগীঃ তো, টেষ্ট কি আপনি করবেন না আপনার সহকারী করবেন?
ডাক্তারঃ আরে না, আমি নিজেই টেষ্ট করবো।
(পরের দিন সকালবেলা রোগী বোতল ভরা প্রস্রাব এবং এক প্যাকেট চানাচুর এনে ডাক্তারকে দিলেন)

দূর হ হতভাগা

মাইকেল কথায় কথায় রেগে যায়। হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। একদিন মাইকেলের সঙ্গে দেখা করতে গেল তার বন্ধু জনি।
জনি: কেমন আছো, মাইকেল?
মাইকেল: ভালো। এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা! নাহ, মাইকেলের অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। ভেবে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরল জনি। এক মাস পর আবার গেল তাকে দেখতে।
জনি: এখন তোমার শরীরটা কেমন মাইকেল?
মাইকেল: ভালো। এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা। আবার মন খারাপ করে ফিরল জনি। এক মাস পর

ভুম-ভুম sound করিং

ইংরেজি ক্লাস শূরু হয়ে গেছে। ইংরেজি স্যার
বল্টুকে দেখে বললঃ বল্টু, ইউ আর লেট! হোয়াই ?
বল্টুঃ স্যার, আমাদের গাড়ি কাদার মধ্যে আটকে পড়েছিল।
স্যারঃ

Sex করার সৌভাগ্য

শিক্ষক আর অভিভাবক এর মধ্যে কথপোকথন …
শিক্ষকঃ আপনার ছেলেকে ভদ্রতা শিখান!
অভিভাবকঃ কেন স্যার? কি হয়েছে?
শিক্ষকঃ

আধুনিক ছেলে তো

স্যারঃ কিরে মন খারাপ কেন?
ছাত্রঃ স্যার কই নাতো।
স্যারঃ আরে লজ্জা পাওয়ার কি আছে বন্ধু ভেবে বলে ফেল।
ছাত্রঃ

স্যার মুতব

শিক্ষক ক্লাশে পড়াচ্ছেন এক ছাত্র হঠাৎ দাড়িয়ে বলল..
ছাত্র : স্যার স্যার মুতব!
স্যার : যা, তাড়াতাড়ি আসবি যত্তসব। একটু পর আবার অন্য একজন ছাত্র দাড়িয়ে বলল…
ছাত্র : স্যার মুতব!!
স্যার রেগে গিয়ে :

সমুদ্রের মাঝখানে আপেল

স্যারঃ মনে কর সমুদ্রের মাঝখানে ১ টা আপেল গাছ আছে। সেখান থেকে আপেল ছিড়বি কিভাবে??
রিংকুঃ স্যার। পাখি হয়ে উড়ে যাব। তারপর ছিড়ে নিয়ে আসব।
স্যারঃ

0 থেকে 10 পর্যন্ত

ক্লাসরুমে শিক্ষক পাপ্পুকে বললেন ইংরেজিতে 0 থেকে 10 পর্যন্ত গুনতে…
পাপ্পুঃ “0, 1, 2, 3, 4, 6, 7,  8, 9, 10”
শিক্ষকঃ “5 কোথায় গেলো??”
পাপ্পুঃ “মারা গেছে স্যার”
শিক্ষকঃ

চারিত্রিক সার্টিফিকেট

: কমিশনার সাহেব বাসায় আছেন ?
: কেন ?
: আমার একটা চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরকার ।
: তিন মাস পরে আসেন, কারন

কেউ অফিস করতেই পারবে না

১ম বন্ধু : জানিস, আমার বাবা যদি একদিন অফিসে না যায় তাহলে কেউ অফিস করতেই পারবে না।
২য় বন্ধু : তাই নাকি? তোর বাবা বুঝি বড় অফিসার?
১ম বন্ধু :

গাধাটা কোথায় আছে

এক ধোপার গাধা হারিযে গেছে । খুজতে খুজতে সারা দিন পার হয়ে গেছে।বিকেলে ধোপা এক গাছের উপর উঠে চারি দিকে তাকিয়ে খোজার চেষ্টা করছে ।এমন সময় দুজন প্রেমিক প্রেমিকা এসে গাছের নিচে বসলো। প্রেমিক প্রেমিকাকে বলছে,

মজার ইন্টারভিউ

চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে এক তরুণ। শুরু হলো প্রশ্নোত্তর পর্ব—
প্র.: কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না—কীভাবে করবেন এটা?
উ.: কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই!
প্র.: একটা দেয়াল বানাতে আটজন মানুষের যদি ১০ ঘণ্টা লাগে, চারজন মানুষের কত সময় লাগবে?
উ.: কোনো সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটা ততক্ষণে তৈরি হয়ে যাবে!
প্র.: আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলা থাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা; তাহলে কী পেলেন আপনি?
উ.: বিশাল বড় হাত।
প্র.: এক হাতে একটা হাতিকে কীভাবে ওপরে তুলবেন?

দুই বন্ধু

অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?!

ফোরম্যানের কাজ

সদ্য চাকরি খেয়েছে এক যুবক। বন্ধুর বাড়িতে এসে সে তার দুঃখের কথা জানাচ্ছিল।
- ফোরম্যান তোমাকে বরখাস্ত করল কেন?
- তুমি তো জান, ফোরম্যানরা কী হয়। নিজেরা

মাতালের চাকরি

মাতলামির জন্য কোন চাকরিই এক দুই মাসের বেশি স্থায়ী হয় না গফুরের। একটার পর একটা চাকরি যেতে যেতে শেষমেশ সে চাকরি পেল একটা কটন মিলে। কিন্তু প্রথম দিন কাজ করতে গিয়েই একটা পার্টস ভেঙে ফেলল। ফোরম্যান এসে

বাড়ির সামনে পায়খানা করিস

বসঃ যেদিন
থেকে আমি তোকে চাকরি থেকে
বরখাস্ত করেছি,
সেদিন থেকে প্রতিদিন তুই আমার
বাড়ির
সামনে পায়খানা করিস! কারন কি?
তোকে পুলিশে দেয়া উচিত!
বল্টুঃ স্যার, আমি শুধু আপনাকে এতটুকু

আজ অফিসে আসেনি

রেগেমেগে অফিস থেকে বাড়ি ফিরলেন শফিক।
শফিকের স্ত্রী বললেন, ‘কী হলো? আজ এত চটে আছো কেন?’
শফিক: আর বোলো না। প্রতিদিন অফিসে যে কর্মচারীর

দাদার বিয়ে

কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে

চাকরির ইন্টারভিউ

দুইজন লোক গেল চাকরির ইন্টারভিউ দিতে…
প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষ দিয়ে রাখছিলো!!
প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর।
প্রথম জনঃ DOG.
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।
এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ

বখাটে ছেলে

এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ
দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই
ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচ, আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!
বসঃ আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণীঃ কি করব স্যার,

সিগারেট খেলে পোকামাকড় মারা যায়

এক ব্যক্তি গ্রামের সব সিগারেট খোর লোককে একত্র করলেন
সিগারেটের অপকারিতা সর্ম্পকে বুঝানোর জন্য ।
প্রথমে তিনি একটি কাঁচের জারে সিগারেটের
ধোঁয়া ঢুকালেন।তারপর ঐ জারে একটি পোকা ঢুকিয়ে দিলেন।
কিছুক্ষণ পর পোকাটি মারা গেল।
তারপর তিনি সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন,

Friday 17 October 2014

চাঁদে জল নেই

আমাদের পচাদা গেছে সুলভ শৌচালয়ে। শৌচালয়ের ভিতরে ঢোকার পর পচাদার নজরে পড়লো যে সামনের দেওয়ালে কেউ লিখে গেছে -
"দুনিয়াটা কোত্থেকে কোথায় চলে গেছে, মানুষ চাঁদে পা রেখেছে, আর তুই ... তুই এখনো এখানেই বসে আছিস?"
কাজকর্ম সেরে বেরিয়ে আসার আগে পচাদা ওই লাইনের ঠিক তলায় লিখে দিয়ে এলো,

ইঞ্জিনিয়ারিং না মেডিকেল?

সান্টা সিং তার বন্ধু বান্টাকে বললো, "আরে ইয়ার বান্টা, এই নারকেল গাছটাতে চড়লে ঐ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মেয়েগুলোকে দেখতে পাবো, তাই না?"

বান্টা একটু হেসে বললো,

বাঙ্গালিবাবুর শায়েরি চর্চা

এক বাঙ্গালিবাবুর শখ হলো তিনি শের-শায়েরি শিখবেন। তিনি গিয়ে হাজির হলেন গুলজারসাহেবের কাছে। সব শুনে গুলজারসাহেব বললেন, "ঠিক আছে। আমি একটা শের বলছি, আর আপনি সেটা শুনে আমার পর বলবেন।" বাঙ্গালিবাবু বললেন, "ঠিক আছে।"
গুলজারসাহেব বললেন,

এরশাদ চেম্পিয়ান

বিল ক্লিন্টন, কফি আনান এবং এরশাদের সেক্স পাওয়ার এর একটা পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। তিনজনকে বলা হল আপনারাতো অনেকের সাথে সেক্স করেছেন, এবার বাদরের সাথে সেক্স করতে হবে। যিনি অল্প সময়ে বাদরকে প্রেগনেন্ট করতে পারবেন তিনি বিজয়ী হবেন। যথারীতি তারা বাদরের সাথে সেক্স করতে শুরু করল। ক্লিন্টন একদিনেই বাদরকে প্রেগনেন্ট করে দিল। কফি আনান প্রেগনেন্ট করতে দুই দিন লাগল। কিন্তু এরশাদ পারছেনা। অবশেষে এক সপ্তাহ চেষ্টার পর

লিপস্টিক বের হয়ে গেছে

বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়,

দুধ খাওয়াতে

প্রথম রাতেই নতুন হিন্দু বউ ঘরে ঢুকে ব্লাউজ খুলতে লাগল।
আশ্চর্য হয়ে বর জিজ্ঞাসা করল, ‘একি করস?”
বউ এর উত্তর

বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না

ছেলেঃ বাবা, বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না!
বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার ভাইয়ার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।
ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু

পাছা দিয়া কি ধোয়া বের হচ্ছে!

সেনাবাহিনীতে নিয়গের জন্য প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা হচ্ছে যাকে মেডিকেল চেক-আপ।সেনাবাহিনীর একজন ডাক্তার খুটিয়ে খুটিয়ে দেখছেন দরকার হলে দিগম্বরো করছেন।তো একজনকে

কনডম ব্যবহার করবো

বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বাবুকে দাঁড় করালেন।

‘এক মিনিট দাঁড়াও ছোট্ট বাবু।’ চশমার ওপর দিয়ে চাইলেন তিনি। ‘তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে ক’দিন ধরে। তোমার কি কোন সমস্যা হচ্ছে?’

ছোট্ট বাবু মাথা ঝোঁকালো। ‘জ্বি টিচার। আমি প্রেমে পড়েছি।’

নাস্তা গরম করি

একবার এক পোলা বিয়ার পরে বাসর ঘরে ঢুকছে। ভালা পোলা। বিয়ার আগে কোন মাইয়ার সাথে কিছু করার চান্স হয় নাই । পোলা ফার্স্ট টাইম বউয়ের সাথে কইরা কঠিন মজা পাইছে। সকালে বউ উঠছে । পোলায় জিগায় কই যাও । বউ কইল নাস্তা বানাইতে যাই । পোলা কয় নাস্তা বানাইতে হবে না । এই দিকে আসো । কাছে গেছে পরে আরেক বার সাপ লুডু খেলল তারা। খেলার পরে পোলায় কয়

বাবা কিন্তু ছাড়বে না

এক ফাজিল ছেলে এক মেয়ে কে দেখে বললো,’ ম-য় আকার মা + ল।

মেয়েটাও ফাজিল। সে রিপ্লাই দিলো, “আচ্ছা, শেষের “ল” টা কেটে দেওয়া যায় না?”

ছেলে বললো,

বার করে লিখ

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে।

গোডাইন থাইকা দিছি

এক মাওলানা আর একদল পাঙ্ক একই সাথে ট্রেনে যাচ্ছে। তো এক পাঙ্ক ঠিক করছে মওলানারে একটু বিরক্ত করবে। কি নিয়ে বিরক্ত করা যায় খুজতে যায়ে দেখে যে হুজুরেরর মাত্র সাতটা লম্বা লম্বা দাড়ি থুতনির কাছে। আর একটাও দাড়ি ওঠেনাই।
:হুজুর আমার মনে হয় আপনার মত পরহেজগার লোকের দাড়ি যদি সাথে রাখি তাহলে আমার আর কোন অসুখ হবে না। আমারে একটা দাড়ি দেন।
হুজুরও কিছুতেই দাড়ি দেবে না, সেও ছাড়বে না। এরকম করতে করতে

কুত্তা দিয়া চুদামু

দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একজন গেছে উত্তরে একজন দক্ষিনে। একমাস পর দুইজনের দেখা। উত্তরের জন অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরের জন দক্ষিনের জনরে কইছে তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।
:না
:কেন?
:আমি অপেক্ষায় আছি।
:কিসের অপেক্ষা?
:আছে বলা যাবে না।

একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।
আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা।

কিভাবে বাতাস করতে হয়

বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন।

ভিজিয়ে চেষ্টা করো

বাসর রাত| আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত | লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে |
স্বামীঃ এই শুনছো,

ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?

চেক বাউন্স

আমাদের পচাদা পাড়ার ডাক্তারবাবুকে চেকে ফিজের টাকাটা দিয়ে এসেছিলো।
কয়েকদিন পর, ডাক্তারবাবু পচাদাকে দেখতে পেয়ে ডেকে বললেন, "এইযে পচাবাবু, আপনার দেওয়া চেকটা কিন্তু ফেরত এসেছে।"
পচাদা বললো, "সেতো আসবেই।" এতে ডাক্তারবাবু আরো রেগে গিয়ে বললেন, "মানে?"
পচাদা খুব ঠাণ্ডাভাবে বললো,

কোথায় আছো?

আমাদের পল্টু হোয়াটস আপে তার বান্ধবীকে মেসেজ দিলো, "হাই, কোথায় আছো?"
বান্ধবী উত্তর দিলো, "হ্যাললো! আমি এখন বাবার বিএমডব্লিউ চড়ে ক্লাবে যাচ্ছি। ড্রাইভার আমাকে ক্লাবে ছেড়ে চলে যাবে। ক্লাব থেকে বেরিয়ে আমি মলে শপিং করতে যাবো। তখন তোমায় ফোন করবো। তুমি কোথায়?"
পল্টু মেসেজ করলো,

ফুল নিয়ে যান

এক ফুলওয়ালা একজন লোককে দেখে বললো, "সাহেব, আপনার গার্লফ্রেণ্ডের জন্য একটা ফুলের বোকে নিয়ে যান।"
লোকটা বললো, "আমার গার্লফ্রেণ্ড নেই।"
ফুলওয়ালা আবার বললো, "তাহলে আপনার বাগদত্তার জন্য নিয়ে যান।"
লোকটা বললো, "আমার বাগদত্তাও নেই।"
ফুলওয়ালা শেষ চেষ্টা করলো,

কিচেন থেকে নুন নিয়ে এসো

পচাবৌদি পচাদাকে ডেকে বললো, "হ্যাঁগো, কিচেন থেকে একটু নুনের কৌটোটা নিয়ে এসো।"

পচাদা কিচেন থেকে উত্তর দিলো, "এখানে তো নুনের কৌটো নেই।"

বৌদি বলে উঠলো,

জলের রাসায়নিক ফর্মুলা

টীচার পাপ্পুকে জিজ্ঞেস করলেন, "পাপ্পু বলো তো জলের রাসায়নিক ফর্মুলা কি?"
পাপ্পু, "স্যার, H2MgCl2NaClHNO3CaCO3Ca(OH)2SnTNHgNiHCL(COOH)!"
টীচার (একটু ঘাবড়ে গিয়ে),

পাগলে কি না করে

পচাদা রোববার সকালে বাড়িতে বসে কাগজ পড়ছে, এমন সময় পচাবৌদি এসে আদুরে গলায় বললো, "হ্যাঁগো, আমি মরে গেলে তুমি কি করবে?"
পচাদা কাগজ থেকে মুখ না উঠিয়েই বললো,

নাম বলো

একজন নতুন শিক্ষক তার স্কুলের ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, "এই পাখীটার পা দেখো আর এটার নাম বলো।"
ছাত্র বললো, "জানি না স্যার!"
শিক্ষক বললেন, "তুমি একটা গাড়ল, তোমার নাম বলো!"
ছাত্র বললো,

পটলদা আর পটলবৌদি

পটলদা খুবই অসুস্থ! ডাক্তার পটলদাকে চেক-আপ করে বৌদিকে ডেকে নিয়ে গিয়ে বললেন, "ওনার হার্টের অবস্থা ভালো নয়। ওনাকে প্রতিদিন ভালো ভালো খাবার রান্না করে খাওয়াবেন। ওনার সাথে ভালো ব্যবহার করবেন, কোত্থাও বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার জন্য বায়না করবেন না। বাড়িতে কোনও টিভি সিরিয়াল দেখবেন না। এভাবে ছয়মাস চললেই উনি সুস্থ হয়ে উঠবেন।"
ডাক্তার চলে যাওয়ার পর পটলদা বৌদির কাছে জানতে চাইলো,

দাঁতের বড়াই

পল্টু তার বন্ধুকে বললো, "দ্যাখ, দ্যাখ, আমার দাঁত কিরকম হিরের মতন চকমক করছে!"
বন্ধু বললো, "ছাড় ভাই! দেখ আমার দাঁত কি তোর থেকে কিছু কম?

ট্রাক নাম্বার বি সি ১৭৬০

পচাদা আর তার বন্ধু বান্টা সিং মিউজিয়ামে বেড়াতে গেছে। সেখানে গিয়ে দেখলো একটা মিশরের মমি দাঁড় করানো আছে।
পচাদা বান্টাকে বললো, "লোকটা মরলো কিভাবে?"
বান্টা বললো,

দুই সৈনিকের গপ্পো

ডিউটি শেষ হওয়ার পর দুজন সৈনিক বসে গল্প করছিল।
প্রথমজন জিজ্ঞেস করলো, "তুমি সেনাবাহিনীতে কেনো যোগ দিয়েছ?"
দ্বিতীয় সৈনিক বললো, "আমি বিয়ে করিনি আর যুদ্ধটুদ্ধ করতেও আমার বেশ ভালো লাগে - তাই আমি আর্মিতে যোগ দিয়ে দিলাম।" এই বলে সে আবার জিজ্ঞেস করলো,

আজকে তো ফাইনাল ম্যাচ

আমাদের পচাদা গেছে ডাক্তারের কাছে। গিয়েই বললো, "ডাক্তারবাবু, আমি আজকাল ঘুমোলেই আইপিএলের লাইভ ম্যাচ স্বপ্নে দেখতে পাই। কি করি বলুন তো?"
ডাক্তারবাবু পচাদাকে পরীক্ষা করে দুটো ওষুধের নাম লিখে দিয়ে বললেন,

ফেল করলে বাবা বলিস না

পচাদার ছেলে তিন বছর ধরে ম্যাট্রিক দিয়েই যাচ্ছে! এদিকে ওর ছোট বোনও হায়ার সেকেণ্ডারিতে পৌঁছে গেছে। শেষে বিরক্ত হয়ে পচাদা এবার পরীক্ষার আগে ওর ছেলেকে বললো, "এবারো যদি তুই পরীক্ষাতে ফেল করিস, তাহলে আমাকে বাবা বলে ডাকবি না!"
যথাসময়ে পরীক্ষা হয়ে গেলো, ফলও বেরোলো।
ছেলে বাড়ি ফেরার পর পচাদা বললো,

ভূমিকম্পে বাড়ি তো ভাঙ্গবে মালিকের

বান্টা সিং রাতে লাফিয়ে উঠে সান্টাকে বললো, "ওয়ে সান্টা, ওঠ, ওঠ! হেভি ভূমিকম্প দিচ্ছে। পুরো ঘর যেভাবে নড়ছে, যেকোনও সময় ভেঙ্গে পড়তে পারে।"
সান্টা সিং বিরক্ত হয়ে বললো,

বান্টা সিং বাড়িতে চুরি

বান্টা সিং সকাল-সকাল পুলিশ থানায় গিয়ে হাজির।
ইন্সপেক্টরকে বললো, "অফিসার, কাল রাতে আমার বাড়িতে চুরি হয়ে গেছে। চোর টেলিভিশন ছাড়া বাকি সবকিছু নিয়ে চলে গেছে।"
ইন্সপেকটর অবাক হয়ে বললেন, "টিভিটা নিতে পারেনি? অথচ বাকি সবকিছু নিয়ে গেলো?"
বান্টা সিং বললো,

Thursday 16 October 2014

ইন্টারভিউ

চাকরীর ইন্টারভিউ চলছে ...
বস, "আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা রুল ফলো করি।"
সান্টা সিং, "কি কি স্যার?"
বস, "আমাদের দ্বিতীয় রুল হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা।

বাপের রাস্তা

বনের রাস্তার ঠিক মাঝখানটায় এক সিংহ শুয়ে আছে।
তা দেখে খুবই ভয়ে ভয়ে একটা শেয়াল তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, "মহারাজ, আপনি এই অবেলায়, রোদের মধ্যে, মাঝরাস্তায় শুয়ে আছেন যে?"
সিংহ কাতরভাবে বললো,

শাহজাহান জাঙ্গিয়া পড়িতেন না

পরীক্ষায় নকল করে অনেক লোক সফল হয়েছেন। কিন্তু এর উলটোটার উদাহরণও প্রচুর।

পরীক্ষায় প্রশ্ন এলো - শাহজাহান সম্বন্ধে দু-লাইনে লেখো।
ক্লাসের ফার্স্টবয় লিখলো,

লেখা পড়া

এক ছাত্রী তার প্রাইভেট টিউটরকে বললো, "স্যার, আপনি কি এই পাঁচ বছরে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে একবারও বুঝতে পারেন নি যে আমার চোখদুটোতে কি লেখা আছে?"

স্যার বললেন,

প্রতিবেশীর কুকুর

প্রতিবেশীর কুকুরটার চিৎকারে বিরক্ত এক দম্পতি। এক মাঝরাতে বিছানা থেকে উঠেই গেলেন বাড়ির কর্তা। যেতে যেতে বললেন, "অনেক হয়েছে। আজ এর একটা বিহিত করতেই হবে।"
এই বলেই হনহন করে বেরিয়ে গেলেন তিনি।
কিছুক্ষণ পর ফিরলেন।
স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন,

বেয়াদব প্রতিবেশী

থানায় ঢুকেই ভদ্রমহিলা রাগে ফেটে পড়লেন, "ইন্সপেক্টর সাহেব, আমি আমার প্রতিবেশীর বিচার চাই। লোকটা একটা আস্ত বেয়াদব এবং ছোটলোক।"
ইন্সপেক্টর, "কেন? কী করেছে সে?"
ভদ্রমহিলা,

ঋষি কাশ্যপ ও এক পাকিস্তানি

কয়েকদিন আগে রাষ্ট্রসঙ্ঘে পাকিস্তানের তরফ থেকে কাশ্মীর নিয়ে আলোচনার দাবী জানানো হয়।
এর ঠিক পরেই ভারতীয় প্রতিনিধি তার বক্তব্য রাখতে উঠে দাঁড়ান। তিনি বক্তব্যের শুরুতেই বলেন, "অন্য কোনও কিছু বলার আগে, আমি আপনাদেরকে ঋষি কাশ্যপ সম্বন্ধে জানাতে চাই, যার নাম থেকেই কাশ্মীরের নামকরণ হয়েছে বলে মনে করা হয়। অনেকদিন আগের ঘটনা এটা। ঋষি কাশ্যপ কাশ্মীর বলে আজকাল যে এলাকা পরিচিত, সেই এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে, একটা জায়গায় এক পাথরের ওপরে তিনি তাঁর লাঠি দিয়ে মারায় ফোয়ারার মতন জল বেরিয়ে আসে। ঋষি কাশ্যপ এই দেখে ভাবলেন যে এতো সুন্দর জলে একটু স্নান করে নেওয়া যাক। যেমন ভাবনা, তেমনি কাজ। কাশ্যপ জামা-কাপড় খুলে রেখে স্নান করতে লাগলেন। স্নান শেষ করে কাপড় পরতে গিয়ে

গরু আকাশে ওড়ে না!

সরদার সান্টা সিং বিকেলবেলা মর্ণিংওয়াক করতে বেরিয়েছিলো। পাড়ার মোড়ে দাঁড়িয়ে সান্টা আকাশ দেখছে, এমন সময় একটা পায়রা ঠিক সান্টার মুখের ওপর পটি করে বেরিয়ে গেলো।
সান্টা কোমরে হাত দিয়ে

সৌভাগ্য না দুর্ভাগ্য

পচাদার বন্ধু গৌতমদা ছবি আঁকে। পচাদা কাল বিকেলে পাড়ার আড্ডায় এসে এক হট নিউজ দিলো।
গৌতমদা গতকাল পচাদাকে নিয়ে যে গ্যালারিতে তার ছবির প্রদর্শনী হচ্ছে সেখানে গিয়েছিলো।
তা গৌতমদা গ্যালারির মালিককে জিজ্ঞেস করলো, "কি দাদা, কোনও ভালো খবর আছে কি?"
দাদা বললেন, "আরে গৌতম, তোমার জন্য ভালো আর খারাপ দুটো খবরই আছে! কোনটা আগে দেবো?"
গৌতমদা বললো, "দুটোই বলুন!"
মালিক ভদ্রলোক বললেন,

বৌয়ের সাথে ফোনালাপ

আমাদের পচাদা একটা টেলিফোন বুথের সামনে দশ মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে আছে। বুথের ভেতরে একটা লোক ফোনটা ধরে কানে লাগিয়ে রেখেছে, কিন্তু কোন কথাই বলছে না। এদিকে আবার বিলও উঠেই যাচ্ছে।
অধৈর্য্য হয়ে পচাদা শেষপর্যন্ত বলেই ফেললো, "দাদা, কি হলো? এতক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে আছেন,

Wednesday 15 October 2014

অফিসের জন্য দুজন সক্ষম লোক

মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যান বিল গেটস তুরস্কের নতুন অফিসের জন্য দুজন সক্ষম লোক খুঁজছিলেন। প্রায় ২০,০০০ আবেদনপত্র জমা পড়লো, ওই দুটো পোস্টের জন্য।
এই ২০,০০০ জনের মধ্যে, তরফদার নামের একজন বাংলাদেশী এবং দত্ত নামের একজন ভারতীয় বাঙ্গালিও আছেন।
বিল গেটস ২০,০০০ আবেদনকারীকেই এক সাথে একটা বড় হল রুমে ডাকলেন এবং বললেন, "এখানে যারা জাভা প্রোগ্রামিং পারেন, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন।"
২০,০০০ এর মধ্যে ১০,০০০ জন হল ছেড়ে চলে গেলেন। তরফদার এবং দত্ত,

বিমানে পচাদা

পচাদা এরোপ্লেনে করে বোম্বে যাবে। সকাল-সকাল উঠে একটা ট্যাক্সি ডাকিয়ে পচাদা এয়ারপোর্টে গেলো। ওমা! একটু পরেই দেখি পচাদা ব্যাজার মুখে বাড়ি এসে উপস্থিত।
তাড়াতাড়ি গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, "কিগো পচাদা, প্লেন ক্যানসেল বুঝি? তুমি ফিরে এলে যে?"
পচাদা করুণভাবে বললো,

সান্টা আর প্রীতো

সান্টা সিং আর তার বউ প্রীতো অনেকদিন ধরেই কানাডায় আছে। ওদের বিয়েরও অনেকদিন হয়ে গেছে, কিন্তু কোন ছেলেমেয়ে না হওয়ায় দুজনে মিলে ঠিক করে একটা বাচ্চা মেয়েকে দত্তক নিল।
এর কয়েকদিন পর সান্টার সাথে হঠাৎ তার বন্ধু বান্টার দেখা। বান্টা বললো, "আরে সান্টা, তোর বউ প্রীতো নাকি আজকাল সন্ধেবেলা স্প্যানিশ শেখার ক্লাসে ভর্তি হয়েছে?"
সান্টা বললো,

Tuesday 14 October 2014

পচাবউদির পিঠব্যথা

পচাবউদির সাথে মোড়ের মাথায় দেখা।
বউদি খুব দুঃখ করে বললো, "এই দেখনা, ডাক্তারের কাছে গেছিলাম। পিঠের ব্যথায় আর পারছি না।"
আমি বললাম, "হঠাৎ কিভাবে ব্যথা হয়ে গেলো?"
বউদি, "আর বলিস না, সকালবেলা ড্রইংরুমের সোফাটাকে একটু সরিয়ে ঠিক করে সাজিয়ে রাখতে গেলাম, আর ওই করতে গিয়েই হ্যাঁচকা টান লেগে গেলো।"
আমি, "আরে, একা একা এসব টানাটানি করতে গেলে কেনো? পচাদা বাড়ি ফিরে

মুখটা চেনা চেনা লাগছে

আসামীকে এজলাসে নিয়ে আসার পর তার দিকে তাকিয়ে বিচারক বললেন, "তোমার মুখটা খুব চেনা চেনা লাগছে। তোমায় আগে কোথাও দেখেছি কি?"
আসামী আশান্বিত হয়ে জজসাহেবের দিকে তাকিয়ে বললো,

পচাদার রাতের ঘুম গুম

পচাদার বাড়ির পাশের মাঠটাতেই রাজ্যের সব কুকুরের রাত্রিকালীন মহাসভা বসে। তুমুল ঘেউ ঘেউ আওয়াজে পচাদার ঘুম মাটি। শেষমেষ পচাদা ডাক্তারের কাছে গেলো।
পচাদা ডাক্তারবাবুকে বললো, "বাড়ির পাশের রাস্তায় কুকুরগুলো রোজ রাতে নিয়ম করে হল্লা করে। কিছুতেই ঘুমোতে পারি না।"
ডাক্তার পচাদাকে পরীক্ষা করে বললেন, "এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়।"

এটাও বলে দেবো যে বাচ্চাটার বাবা কে

একটা মদের ফ্যাক্টরির টেস্টার লিভার সিরোসিস হয়ে সোজা ওপরে চলে গেলো। কোম্পানির মালিক একজন নতুন টেস্টারের জন্য কাগজে বিজ্ঞাপন দিলেন।
পরদিন একটা মোদো-মাতাল টাইপের লোক ছেঁড়া-নোংরা কাপড় চোপড় পরে ইন্টারভিউ দিতে চলে এলো।
মালিকের লোকটাকে দেখে একদমই পছন্দ হয় নি, কিন্তু পরীক্ষা না নিয়ে ওকে তাড়ানোও যায় না। তাই সবাই মিলে ঠিক করলেন যে পরীক্ষায় লোকটা নিশ্চয়ই ফেল করবে আর তখন ওকে তাড়িয়ে দেওয়া যাবে।
লোকটাকে প্রথমে একটা ওয়াইনের গ্লাস দেওয়া হলো। সে ওটা খেয়ে বললো,

ব্যাডলাকটাই খারাপ

যখন ব্যাডলাকটাই খারাপ হয়, তখন কোনও কিছুই ঠিকঠাক হয় না!
পরেশবাবু একটা বারের টেবিলে পেপসির বোতল সামনে রেখে উদাস হয়ে বসেছিলেন।
হঠাৎ করে ওখানে ওর এক বন্ধু এলো। পেপসিটা দেখে, এক চুমুকে সেটা শেষ করে বললো, "কি রে পরেশ! এতো উদাসভাবে বসে আছিস কেনো?"
পরেশ হতাশভাবে বললো,

গজাও পচাদার মতনই ডেঞ্জারাস

সালটা ২০১8।
পচাদার ছেলে গজাও পচাদার মতনই ডেঞ্জারাস হয়েছে।
ওদের স্কুল থেকে পচাদাকে ডাকিয়েছিল। ফেরত এসে পচাদা গল্প করছে, "বুঝলি, ঘটনাটা হেবভি হয়েছে রে!"
গজা ওদের ক্লাসের মিসকে বলেছে, "মিস, আমাকে তোমার কেমন লাগে?"
মিস, "সো সুইট! মিষ্টি ছেলে!" এই বলে গাল টিপে দিলো।
গজা, "তাহলে মিস, আমি বাবা-মাকে তোমার বাড়িতে যেতে বলি?"
মিস, একটু অবাক হয়ে,

পাগলা গারদ থেকে পলায়ন

বিখ্যাত বংশানুক্রমে পাগল দাশু পাগলা গারদে ফোন করলো।
রিসেপসনিস্ট মহিলা ফোন ধরে বললেন, "হ্যাঁ, বলুন?"
দাশু বললো, "ম্যাডাম, একটু কষ্ট করে সাতাশ (২৭) নম্বর রুমে গিয়ে দেখে আসবেন যে ওখানে কে আছে?"
রিসেপসনিস্ট, "একটু ধরুন স্যার। আমি গিয়ে দেখে আসছি।"
ভদ্রমহিলা ফিরে এসে বললেন,

সান্টা সিং এর হেলিকপ্টার ক্র্যাশ

সান্টা সিং হেলিকপ্টারে করে যাচ্ছিল। হঠাৎ করে ইঞ্জিনে গোলমাল হওয়ায় হেলিকপ্টার খুব দ্রুত নীচে নেমে আসতে লাগলো। পাইলট অনেক কসরত করে হেলিকপ্টারটাকে জলের ওপরে কোনও বিশেষ ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই নামিয়ে আনতে পারলো।
জলের ওপর নামার পর পাইলট যাত্রীদেরকে বললো,

লোডশেডিং

আমাদের পচাদার ছেলে গজা দি গ্রেট একদিন স্কুলের হোমওয়ার্ক করে নিয়ে যায় নি। ব্যস, আর যায় কোথায়! ক্লাস টিচার ওকে পাকড়াও করলেন।
টিচার, "হোমওয়ার্ক করোনি কেন?"
গজা, "স্যার, লোডশেডিং ছিলো।"
টিচার, "তা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিতে।"
গজা, "স্যার, দেশলাই ছিলো না।"
টিচার, "দেশলাই ছিলো না কেন?"

র‍্যাশ ড্রাইভার সান্টা সিং

সান্টা সিং শনিবার রাতে পার্টিতে গিয়ে একটু বেশীমাত্রায় পান করে ফেলেছিলো। তারপর ঐ অবস্থায় গাড়ি চালাতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যায়। পরদিন পুলিশ সান্টাকে কোর্টে পেশ করে।
মামলা শুরু হওয়ার একটু আগে হঠাৎ করে আদালতের ভেতরে বেশ উঁচু গলায় কথা কাটাকাটি শুরু হয়ে যায়। জজসাহেব তাতে বিরক্ত হয়ে তাঁর হাতুড়িটা টেবলে ঠুকে বললেন,

এক বিহারী ছিলো

একজন বিহারী একটা বাসস্টপে দাঁড়িয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলো। বেশ কিছুক্ষণ পর বাস এলে সে বাসটাতে উঠে পড়লো। বাসে ওঠার পর তো বিহারীবাবুর চক্ষু চড়কগাছ! পুরো বাসটাতে একমাত্র সে নিজে ছাড়া বাকি সব প্যাসেঞ্জারই সর্দার।

ছারপোকা মারার অব্যর্থ কল

আমাদের পচাদার বাড়িতে একটা, বংশানুক্রমে হাতবদল হতে থাকা, অনেক পুরোনো ইজিচেয়ার আছে। সেটাতে কিছুদিন ধরে অসম্ভব ছারপোকার উপদ্রব হচ্ছে। পচাদা সাধের এই চেয়ারের দুরবস্থায় ক্ষেপে গিয়ে ছারপোকার বংশ ধ্বংস করার উপায় খুঁজছিলো।
হঠাৎ করে পচাদা কাগজে একটা বিজ্ঞাপন দেখতে পেলো।