ভুতের গল্প 1

Wednesday 31 December 2014

পটলের শ্বশুর মশাইয়

পটলের বাবা সবসমায় চিন্তাতে থাকে ছেলেটা আবার কি বিপদ না ঘটিয়ে ফেলে। সম্প্রতি ছেলের বিয়ে দিয়েছেন। কুটুমবাড়ীতে ছেলের জন্য তাকে কম হেনস্থা হতে হয়নি। তাই পারতে মানে ছেলেকে শশুরবাড়ী যেতে দেন না। তারপরও বিপদতো আর বলে কয়ে আসে না হঠাৎ করেই সংবাদ এলো শশুরের শরীর বেশ খারাপ কোন কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। শেষ দেখার জন্য সবাইকে খবর দেয়া হয়েছে।

Tuesday 30 December 2014

ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন?

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ডানডা দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?

Monday 29 December 2014

১ম সেক্স্

ছেলে: বাবা আমি আজকে ১ম সেক্স্ করলাম।
বাবা: ভালো..তুই তো খুব এডভান্সড..আমি করেছিলাম কলেজে উঠে। তা বাবা কার সাথে করলি?
ছেলে: আমার টিচার এর সাথে।
বাবা: খুব ভালো..আয়

Sunday 28 December 2014

বিয়ের আগে চুমু:

স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলোযদি চুমু না খাওতাহলে খুন করে ফেলবো
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ

Saturday 27 December 2014

অনেক চেষ্টা করলাম, পারলাম না

এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে। স্বামীটা বেশ বয়স্ক কিন্তু স্ত্রী তরুনী। তাদের সমস্যা হলো বাচ্চা হচ্ছে না। ডাক্তার স্ত্রীর কিছু পরীক্ষা করলেন। স্বামীটিকে বললেন আপনার স্পার্ম টেস্ট করতে হবে। তাকে একটা specimen cup দেয়া হলো। বলা হলো কাপটাতে স্পার্ম(বীর্য) নিয়ে আসবেন।
পরদিন লোকটা খালি কাপ নিয়ে এসেছে।

ডাক্তার বলল, কাপ খালি কেনো?

Friday 26 December 2014

শুভ সংবাদ

স্ত্রী: একটা কথা বলবো?
স্বামী: হ্যাঁ গো, অবশ্যই; বলো
স্ত্রী: মারবে নাতো?
স্বামী: কী বলছো, তোমাকে মারবো কেন?
স্ত্রী: রাগ করবে নাতো?

Thursday 25 December 2014

চোরের সর্দারের উপদেশ

ভাগ-বাটোয়ার জন্যে কয়েকজন চোর মিলে সারারাতের চুরির টাকা হিসাব করছে। হিসাব করার সময় একজন চোর একখান হাজার টাকার নোট সরিয়ে ফেলতে গিয়ে ধরা পড়েছ। তখন চোরের সর্দার সেই ধরা পড়ে যাওয়া চোরটিকে তিরস্কার করছে:

Wednesday 24 December 2014

কয়েকটি খুদে হাস্যরস

হতাশাবাদীদের কাছ থেকে টাকা ধার করো। কারণ তারা ফেরত পাওয়ার আশা করবে না।

ভুল বলো, নইলে বুঝতে পারবে না, সবাই তোমার কথা শুনছে কি না।

সব সময় মনে রেখো, তুমি অন্য রকম। বাকি সবার মতো!

পৃথিবীতে তিন ধরনের মানুষ আছে। এক ধরনের মানুষ গণনা করতে পারে,

Tuesday 23 December 2014

ক্যাপ্টেন পদে চাকরি

বস: আপনি সাঁতার জানেন?
চাকরিপ্রার্থী: জি না।
বস: জাহাজের ক্যাপ্টেন পদে চাকরির জন্য আবেদন করেছেন, আর সাঁতার জানেন না?
চাকরিপ্রার্থী:

Monday 22 December 2014

মুরগিরা কেন লম্বা হলো না

শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন পল্টুকে, ‘বল তো পল্টু, মুরগিরা কেন জিরাফের মতো লম্বা হলো না?’
পল্টুর ঊত্তর:

Sunday 21 December 2014

দীর্ঘায়ুর পেছনে গোপন রহস্য

শতবর্ষী এক বৃদ্ধের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন এক সাংবাদিক। তিনি বৃদ্ধকে প্রশ্ন করলেন, ‘আপনার এই দীর্ঘায়ুর পেছনে গোপন রহস্য কী?’
বৃদ্ধ খুক খুক করে কাশলেন। তারপর বললেন,

Saturday 20 December 2014

নাপিত আর মার্ক টোয়েন

মার্ক টোয়েন একবার শেভ করতে সেলুনে গেছেন। শেভ করানোর ফাঁকে ফাঁকে নাপিতের সঙ্গে আলাপ করছিলেন তিনি।
‘আপনাদের শহরে এবারই প্রথম বেড়াতে এলাম।’
‘ভালো সময়ে এসেছেন। আজ রাতে আমাদের এখানে মার্ক টোয়েন বক্তৃতা করবেন।

Wednesday 10 December 2014

শিশু মার্ক টোয়েন

মার্ক টোয়েন একবার ট্রেনে চড়েছেন। একে তো ট্রেন এসেছিল দেরি করে, তার ওপর ট্রেনটি চলছিলও খুব ধীরগতিতে। এমন সময় কন্ডাক্টর ভাড়া চাইতে এলেন। টোয়েন তাঁর হাতে অর্ধেক ভাড়া ধরিয়ে দিলেন।কন্ডাক্টর রাগতস্বরে বললেন,

নিলস বোরের পরীক্ষার খাতা

পরমাণু মডেলের জনক নিলস বোর। ছোটবেলায় পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরলেই মা তাকে জিজ্ঞেস করতেন, ‘খোকা, কেমন হলো পরীক্ষা?’
বোর বলতেন, ‘ভালো।’
এক দিন, দুই দিন, তিন দিন… প্রতিদিন মায়ের একই প্রশ্ন।
এভাবে একদিন স্কুল থেকে ফেরার পর আবারও মা জিজ্ঞেস করলেন,

Tuesday 9 December 2014

সত্যিই মারা গেছি Mara gechi

জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে একবার রবীন্দ্রনাথের বিসর্জন নাটকের মহড়া চলছিল। নাটকে রঘুপতি সেজেছিলেন দীনেন্দ্রনাথ ঠাকুর, আর জয়সিংহের ভূমিকায় স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। একটা দৃশ্য ছিল এমন, জয়সিংহের মৃতদেহের ওপর আছড়ে পড়ে শোকবিহ্বল রঘুপতি।
দৃশ্যটার মহড়া চলছিল বারবার।

Monday 8 December 2014

টিকিট প্লিজ

১৯৯১ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ব্যাটিং করছিলেন জাভেদ মিয়াদাঁদ। বোলার ছিলেন মার্ভ হিউজ। খেলার ফাঁকে হিউজকে ‘মোটু বাস কন্ডাক্টর’ বলে খ্যাপাচ্ছিলেন মিয়াদাঁদ। কিছুক্ষণ পরই

বলটা দেখতে কেমন

একবার শন পোলকের বলে নাস্তানাবুদ হচ্ছিলেন রিকি পন্টিং। বল হাতে বাঁকা হাসি হেসে পোলক বললেন, ‘তুমি ক্রিকেট বল চেনো তো? এটা লাল, গোলাকার, ওজন পাঁচ আউন্সের কাছাকাছি।’
পরের বলেই ছক্কা হাঁকালেন পন্টিং। পোলকের কাছে গিয়ে বললেন,

Sunday 7 December 2014

ওবামা বনাম পুতিন

ওবামা আর পুতিনের মধ্যে কথা হচ্ছিল-
ওবামা বললেন, “মিস্টার পুতিন, যে কারণে আমি আমার দেশকে ভালোবাসি, তা হলো- যে কোনও একটা লোক সোজা হোয়াইট হাউজে ঢুকে নির্ভয়ে বলে দিতে পারে

হাত এমনিতেই সরে যেত

সমুদ্রে গোসল করতে নেমে ঢেউয়ের সময় একটি ছেলে তার প্যান্ট হারিয়ে ফেলল। উঠে আসতে লজ্জা লাগলেও কিছু হয়নি এমন ভাব করে লজ্জা স্থানে দুহাতে ঢেকে উঠে এল।
একটি মেয়ে সেটা দেখতে পেয়ে বলল,

Saturday 6 December 2014

পাশের বাড়ির আন্টি Pasher barir unti

ছোট ছেলেটি একরাতে হঠাত করে তার বাবা-মায়ের ঘরের দরজা খুলে দেখল তার বাবা চিত হয়ে শুয়ে আর মা কোলের উপর বসে আপ-ডাউন করছে। মা তাড়াতাড়ি নেমে গিয়ে কাপড় পরে বাইরে এল। তখন ছেলে জিজ্ঞেস করল, মা তুমি কী করছিলে?
মা উত্তর দিল, তোমার বাবার পেটটা তো দেখছ, অনেক উঁচু ওটা

বেতন বাড়ানোর আবদার Beton Barabar Abdar

ম্যাডামঃ তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে ছয় মাসও হয়নি, এখনি আবার বেতন বাড়ানোর আবদার কেন?
কাজের মাসি: এই সময়ের মধ্যে আমি তিনটি সার্টিফিকেট পেয়েছি।
ম্যাডামঃ কি কি সার্টিফিকেট?
কাজের মাসি: আমি আপনার চেয়ে ভাল কাপড় আয়রন করতে পারি।
ম্যাডামঃ কে দিয়েছে এই সার্টিফিকেট?
কাজের মাসি:

Friday 5 December 2014

নব-দম্পতির সাতদিন, ডাকাতের একদিন

এক রাতে নব-দম্পতির বাসায় ডাকাত পড়ল। তারপর উনারা থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ করলেন। পরের দিন পুলিশ এসে এলাকার সবাইকে বলছে, “ওই বাসাতে রাতে ডাকাত এসেছিল। ওনারা ‘ও বাবাগো-ও মাগো’ বলে চিৎকার করল, আর

Thursday 4 December 2014

সেক্স মানে কী

ছয় বছরের এক বাচ্চা তার বাবার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করে–”বাবা, সেক্স মানে কী?”
“বাবা বেশ চিন্তায় পড়ে গেলেন। ভাবলেন, এসব বিষয়ে কৌতুহলই ছেলেমেয়েদের বিপথে টেনে নেয়। তাই কৌতুহল জেগে উঠার আগেই তার সব বিষয়ে জানা উচিৎ। তাই এই বিষয়ে

অধিনায়কের বানী

গুরুত্বপূর্ণ একটি ম্যাচের আগে একজন ক্রিকেটারকে তাঁর রুমে ডেকে নিলেন অধিনায়ক। বললেন, ‘তুমি তো জানো, আমাদের সময়টা খুব খারাপ যাচ্ছে। যে করেই হোক, পরের ম্যাচে বিজয় আমাদের চাই। তাই আমাদের এমন একজনকে দরকার,

দাঁতটা খুঁজছি

একের পর এক প্রচণ্ড গতির বলে ধরাশায়ী হচ্ছিলেন ব্যাটসম্যান, সর্দারজি। একটা বল বেচারার মুখে লাগে, তো আরেকটা লাগে বুকে। একটা মাথায়, আরেকটা পেটে। মার খেয়ে খেয়ে একসময় কোনোমতে আউট হয়ে জান বাঁচালেন তিনি।
খেলা শেষে সর্দারজিকে দেখা গেল,

টাকাটা বুঝে নিই

ব্যাটসম্যান বলছে বোলারকে, ‘একটা সাহায্য করবে প্লিজ? দর্শক সারিতে বসে থাকা একজনের সঙ্গে আমি বাজি ধরেছি, তোমার বলে আমি ছক্কা মারব। আমাকে একটা সহজ বল করো, যেন আমি বাজিতে জিততে পারি।’
বোলার কথামতো একটা সহজ বল করল। ব্যাটসম্যানও

তুমি ‘কেন’ খেলো Bangla Jokes

বারবার খারাপ খেলে ভীষণ মুষড়ে পড়েছে একজন ব্যাটসম্যান।
 ক্লাব কর্মকর্তা তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন।
কর্মকর্তা: তুমি যখনই ব্যাট করতে নামো,

Wednesday 3 December 2014

প্রমাণ ( Funny jokes )

সগীর: উকিল সাহেব, আমার প্রতিবেশী দস্তগীর সাহেবের কাছে আমি ৫০ হাজার টাকা পাই। কিছুদিন আগেই তিনি ধার নিয়েছিলেন। কিন্তু ফেরত দিচ্ছেন না। আমি এখন কী করতে পারি?
উকিল: আপনি যে তাঁর কাছে টাকা পান, কোনো প্রমাণ আছে?
সগীর: না তো।
উকিল: ঠিক আছে। আপনি তাঁকে

১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই

মিস্টার রবার্ট আর মিসেস রবার্ট দুজন প্রায়ই একটি বেসরকারি বিমানবন্দরে বেড়াতে যান। সুন্দর, ছোট্ট বিমানগুলো দেখে রবার্ট মাঝেমধ্যে স্ত্রীকে বলেন, ‘আমরা যদি একদিন এমন একটি বিমানে ঘুরে বেড়াতে পারতাম!’‘ মাথা খারাপ! অমন একটা বিমানে চড়তে ১০০ ডলার লাগে। ১০০ ডলার মানে কিন্তু ১০০ ডলারই, এক পয়সাও কম হবে না!’ স্বামীকে বোঝান মিসেস রবার্ট।
এভাবে এক দিন, দুই দিন, তিন দিন…

Tuesday 2 December 2014

ঘোড়া কুস্তিগীর আর একটা পিপড়া Bangla Jokes

হাবলু ভীষণ অলস। একদিন ঘটনাক্রমে সে একটা জাদুর প্রদীপ পেল। প্রদীপ ঘষতেই হাজির হলো দৈত্য। দৈত্য বলল, ‘আমি তোমার তিনটা ইচ্ছা পূরণ করব। ঝটপট বলো।’
হাবলু বলল, ‘আমি একটা পোষা ঘোড়া, একজন কুস্তিগীর আর একটা পিপড়া চাই।’
দৈত্য: ঘোড়া কেন?
হাবলু: বাইরে একে তো প্রচণ্ড রোদ,

জেলীসহ খাবেন Jelly saho khaben

একটা মেয়ে ফার্মেসীতে গিয়েছে সেনেটারি ন্যাপকিন কিনতে। তো ন্যাপকিন কেনার পর বাসায় আসার পথে এক ছেলে মেয়েটির হাতে ন্যাপকিন দেখে টিজিং করতে গেলো –

Monday 20 October 2014

বল্টুর মাছ কি না

বল্টু বাজারে গেছে মাছ কিনতে।
বিক্রেতাঃ “এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম, বাসায় নিয়ে যেতে সুবিধা হবে”।
বল্টুঃ এই নিন টাকা।
বিক্রেতাঃ (টাকাটা নিয়ে) এঁকি, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন ??
বল্টুঃ

বন্ধু হয়ই হারামী

তিন বন্ধু মিলে জঙ্গলে হাঁটতেছে.
হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এল.
পরী : তোমরা একটা করে ইচ্ছার কথা বল ,আমি তোমাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করে দেব.

এক বাচ্চার বাবা

এক মহিলা ফোন করে বললঃ হ্যালো মফিজ সাহেব, আপনার সাথে আমার একটু দেখা করা এবং কথা বলা দরকার কারন আপনি আমার এক বাচ্চার বাবা। কিছুটা অবাক এবং হতবাক হয়ে মফিজ বললঃ– ওহ মাই গড, কি বলছেন??? আপনি তো দেখি আমার মান-সম্মান ধূলায় মিশিয়ে দিবেন।
আচ্ছা আপনি কি মাধবী?
মহিলাঃ

দয়া করে আপনারা বেরিয়ে যান

একটা কমিউনিটি সেন্টারের অনুষ্ঠানে ১০০ জন লোকের খাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু খাবার দিতে গিয়ে দেখা গেলো প্রায় ২০০ জন লোক। তখন অনুষ্ঠানের আয়োজক গিয়ে জিজ্ঞেস করল আপনাদের মধ্যে বরপক্ষ কারা? ৩০-৪০ জন দাঁড়ালো। এরপর তিনি জিজ্ঞেস করলেন কন্যাপক্ষ কারা? আরও ৩০-৪০ জন দাঁড়িয়ে গেলো।

মহিলাদের কামড়ে দিয়েছো কেন

আদালতে বিচারক্ষম জিজ্ঞেস করছে কোপা শামসুকেঃ তুমি মহিলাদের কামড়ে দিয়েছো কেন?
কোপা শামসুঃ ইয়োর অনার, আমার কী দোষ বলেন… ওইখানেই তো লেখা ছিল

কাকে বেশি ভালোবাসো

বাবা : খোকা, তুমি কাকে বেশি ভালোবাসো? বাবাকে না মাকে?
খোকা : দুজনকেই।
বাবা : উহু. যেকোনো একজনের কথা বলতে হবে।
খোকা : না। আমি দুজনকেই ভালোবাসি।
বাবা : আচ্ছা ধরো, তোমার মা গেল প্যারিসে, আর আমি যুক্তরাষ্টে। তুমি কার সঙ্গে যাবে?
খোকা : মায়ের সঙ্গে।
বাবা : তার মানে তুমি তোমার মাকে বেশি ভালোবাসো?
খোকা : না। প্যারিস

ডাক্তার সাহেব, আবার এলাম

ডাক্তারের কাছে গিয়ে শফিক দেখল,
চেম্বারের দরজায় বড় করে লেখা আছে,
‘প্রথমবার ৫০০ টাকা, এরপর ৩০০ টাকা।’ ২০০
টাকা বাঁচাতে সে মনে মনে একটা বুদ্ধি আঁটল।
ডাক্তারের রুমে ঢুকেই বলল,

wrong number

বল্টু তার বউ- কে কুমিল্লা থেকে ফোন করল।
ফোনটা এক চাকর ধরল-
চাকর : হ্যালো।
বল্টু : ম্যাম সাহেবকে ফোনটা দে।
চাকর : কিন্তু ম্যাম সাহেব তো সাহেবের সাথে বেড রুমে ঘুমাচ্ছে।
বল্টু : মানে?? সাহেব তো আমি ।
চাকর : আমি এখন কি করব??
বল্টু :

পাঁচটা সন্তান বিনামূল্যে

সরকার ঘোষণা দিল যাদের পাঁচটা সন্তান আছে তাদেরকে বিনামূল্যে একটা ঘর দেয়া হবে । এক দম্পতির তিনটা সন্তান ছিল। এ ঘোষণা শুনে স্বামী তার স্ত্রীকে বলল,
স্বামীঃ শুনো পাশের বাসায় আমার দুইটা বাচ্চা আছে, আমি ওদের

Sunday 19 October 2014

বাবা তার ছেলে

বাবা তার ছেলের জ্যাকেট চেক করল!!
জ্যাকেট চেক করার পর তার পকেট থেকে__
সিগারেট !
ক্যাটরিনার ছবি !
আর অনেকগুলা মেয়ের নাম্বার পেলো!
এগুলো পেয়ে তার বাবা রেগে ফায়ার হয়ে ছেলেকে

আপনারে আমি ফাঁসিতে ঝোলামু

কোর্ট এ একটা কেস চলতেছে। সাক্ষী এর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে আছেন এক দাদীমা। তার বয়স অনেক, সাদা চুল, মুখে ফলসে দাঁত, হাই পাওয়ার চশমা। যাই হোক, বাদী পক্ষের উকিল এগিয়ে এলেন দাদিমার দিকে।
উকিলঃ আচ্ছা দাদীমা, আপনি আমারে চেনেন?
দাদীমাঃ চিনি না মানে? বিলক্ষণ চিনি। তোমারে তো আমি লেংটা হইয়া ঘুরে বেরাইতে দেখছি। কিন্তু মোতালেব, তুমি তো জীবনে কিছু করবার পারলা না। তুমি মিছা কথা কও। তোমার সুন্দরী বউ থাকতে অন্য মাইয়ার পিছনে ঘুর ঘুর কর। লোকেরে উল্টা বুঝাও, সবাইরে ঠকাও, আর পিছনে লোকের বদনাম কর । তুমি মনে কর তুমি নিজেরে মনে কর রাঘব বোয়াল ! আসলে তুমি একটা পুঁটি মাছও না ! আমি তোমারে অবশ্যই চিনি
উকিল এই শুইন্যা পুরা ঘাবড়ায় গেলেন। গোটা কোর্টের লোকজনও

১ মিনিট ওয়েট করো

লিটল জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চুড়ায় উঠে ইশ্বরকে ডাকাডাকি শুরু করলো…
জনঃ ইশ্বর ও ইশ্বর!!! শুনছো!
ঈশ্বরঃ কি হয়েছে আমার প্রিয় জন?
জনঃ তোমার কাছে ১ কোটি বছর মানে কতক্ষন?
ঈশ্বরঃ আমার কাছে ১ কোটি বছর হলো ১ মিনিট।
জনঃ ও, আচ্ছা তোমার কাছে ১০০০ কোটি

আধুনিক ছেলে

এক আধুনিক ছেলে বাসে যাওয়ার সময় বাসের দরজার সামনে দাড়িয়ে ছিল সেটা দেখে কনডাক্টর বলছে… “কিরে তুই সব সময় দরজার সামনে দাঁড়াইয়া থাকিস!! তোর বাপে কি চৌকিদার আছিল??”
আধুনিক ছেলেঃ

বড় মুদ্রা

হাটবারের দিন রাস্তায় দাঁড়িয়ে জড়বুদ্ধির মতো আচরণ করতেন হোজ্জা, ফলে নির্বোধ ভেবে মানুষ তাকে মুদ্রা দান করত। কিন্তু তার সামনে দুটি মুদ্রা তুলে ধরা হলে, সর্বদাই তিনি ছোট মুদ্রাটি গ্রহণ করতেন, যতবারই, যেভাবেই দেয়া হোক না কেন।
একদিন সদাশয় এক ব্যক্তি তাকে বললেন, “নাসিরুদ্দীন, তুমি তো বড় মুদ্রাটা নিতে পার। এতে তোমার দ্রুত বেশ কিছু টাকা-পয়সা জমে যাবে আর মানুষও আগের মতো তোমাকে নিয়ে তামাশা করতে পারবে না।”
“হুমম, আপনি যা বলছেন তা হয়তো ঠিক হতে পারে। কিন্তু

কে বেশি পেটুক

নাসিরুদ্দিন হোজ্জার বাড়িতে তাঁর কিছু বন্ধু এসেছেন। অতিথিদের তরমুজ দিয়ে আপ্যায়ন করলেন হোজ্জা। বন্ধুদের সঙ্গে খেতে বসলেন হোজ্জা নিজেও।
হোজ্জার পাশেই বসেছিলেন তাঁর এক দুষ্টু বন্ধু। তরমুজ খেয়ে খেয়ে বন্ধুটি হোজ্জার সামনে তরমুজের খোসা রাখছিলেন। খাওয়া শেষে দেখা গেল, হোজ্জার সামনে তরমুজের খোসার স্তূপ।
দুষ্টু বন্ধুটি অন্যদের বললেন, ‘দেখেছেন কাণ্ড? হোজ্জা কেমন পেটুক? তার সামনে

পরের প্রশ্ন

হোজ্জা একটা স্টল খুলে ওখানে নোটিশ টাঙিয়ে দিলেন।
‘যেকোনো বিষয়ে দুই প্রশ্নের জবাবের বিনিময়ে পাঁচ পাউন্ড।’
একজন পথচারী হন্তদন্ত হয়ে তাঁর কাছে এসে টাকাটা হাতে দিয়ে বলল,

ঘুম সমস্যা

এক ভদ্রলোক ঘুমের কারনে কখনোই সময় মতো অফিসে যেতে পারেন না। অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বলে দিলেন যদি কাল থেকে সময় মতো অফিসে আসতে না পারো তো আর অফিসে আসার দরকার নই।
ভদ্রলোক খুব চিন্তিত হয়ে পরলেন কেননা তিনি তার ঘুমকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন না। তিনি তার এক বন্ধুকে সমস্যার কথা বললেন। তার বন্ধু তাকে বলল যে, ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমাতে কেননা ঘুমের ঔষধের একটি মেয়াদ থাকে ৬ ঘণ্টা, ৭ ঘণ্টা ইত্যাদি।
ভদ্রলোক ভাবলেন, বুদ্ধি খারাপ না। যেই ভাবা সেই কাজ, রাতে

ফাঁকিবাজি ছাত্র

ম্যাডামঃ- কালকে যে পড়াটা মুখস্ত করেতে দিছলাম। তা তুমি মুখস্ত করেছো?
পাপ্পুঃ- না ম্যাডাম!!
ম্যাডামঃ- কেনো? বাসায় পড়তে বসনি?
পাপ্পুঃ- যখন আমি পড়তে বসেছি ঠিক তখনি কারেন্ট চলে গেছে।
ম্যাডামঃ- নিশ্চয়ই একটু পর আবার কারেন্ট আসছে?
পাপ্পুঃ- হ্যা কারেন্ট তো আসছিলো। কিন্তু আবার যখনি

ম্যাডাম আকবরের বিছানায়

ম্যাডাম ক্লাস নিচ্ছে ——
ম্যাডামঃ- অনেক অনেক বছর আগের কথা। তখন মুঘল সম্রাট আকবর-এর শাসন কালছিলো। একদিন তিনি তার বিছানায় শুয়ে ছিলেন। এমন সময় এক ছাত্র
উঠে দাঁড়িয়ে বললোঃ- ম্যাডাম,এই পুলা পিছে থাইকা আমারে খালি খুচাইবার লাগছে
ম্যাডামঃ- আই পুলা, আমি আমার পড়ানোর সময় কোন

আমার জায়গায় বসুন

বাসে এক ইয়াং লেডি টিচার দাড়ে যাচ্ছিলো। এক বাচ্ছা টিচার কে দেখে ঝটপট বাবার কোল থেকে নেমে দাঁড়িয়ে বলল।
বাচ্ছাঃ- ম্যাডাম আপনি আমার জায়গায় বসুন। ম্যাডাম বাচ্ছার

ডাক্তারী পরার্মশ

এক বিগত যৌবনা চিত্রভিনেত্রী তার ডাক্তারের কাছে এসে জানালেন, আজকাল অল্পতেই তিনি হাপিয়ে ওঠেন , কিছুতেই তার ভালো লাগে না । পরীক্ষা করে ডাক্তার জানালেন শরীরে আপনার ভালোই আছে । তেমন কোনো রোগ নেই । আসলে আপনার দরকার হচ্ছে চেঞ্জ এর

সন্তানের বাবা বয়ফ্রেন্ড

মহিলা ডাক্তার তার রোগিনীকে বললেন, তুমি মা হতে যাচ্ছ। কিন্তু তুমি বলছ যে তুমি এখনও বিয়ে করোনি। তাহলে এই সন্তানের বাবা, তোমার বয়ফ্রেন্ড কে বিয়ে করে লোক লজ্জা থেকে নিজেকে বাচাও।
রোগিনীর জবাব, আমি বললেই আমার বয়ফ্রেন্ড আমাকে বিয়ে করতে রাজি হবে, কিন্তু

একটা খারাপ আর একটা খুব খারাপ

ডাক্তার রোগীকে ফোনে : আপনার জন্যে একটা খারাপ আর একটা খুব খারাপ খবর আছে।
রোগী : খারাপ খবরটাই আগে বলুন।
ডাক্তার : মেডিক্যাল টেস্টে জানা গেছে আপনার আয়ু চব্বিশ ঘন্টা।
রোগী: মাই গড!!! এটা খারাপ খবর হলে আরো খারাপ খবরটা কি?
ডাক্তার :

আমার গ্যাসের গন্ধ ও হয় না

হাবলুঃ “ডাক্তার, আমার পেটে গ্যাসের অনেক
সমস্যা।কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের
গন্ধ ও হয় না, আওয়াজ ও হয় না।
এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি;
কিন্তু কেউ টের ই পায় নি”
ডাক্তারঃ “এই ওষুধটা খান,

আমার গ্যাসের গন্ধ ও হয় না

হাবলুঃ “ডাক্তার, আমার পেটে গ্যাসের অনেক
সমস্যা।কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের
গন্ধ ও হয় না, আওয়াজ ও হয় না।
এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি;
কিন্তু কেউ টের ই পায় নি”
ডাক্তারঃ “এই ওষুধটা খান,

ডাক্তারের সাথে চ্যাট

এক ব্যক্তি ইন্টারনেটে তার ডাক্তারের সাথে চ্যাট করছে।
ব্যক্তিঃডাক্তার সাহেব, খুব ঝামেলায় পড়েছি।
ডাক্তারঃকি সমস্যা?
ব্যক্তিঃআমার বউয়ের কানে সমস্যা হয়েছে। কথা শুনতে পাচ্ছেনা !
ডাক্তারঃআরে এটা কোনো সমস্যা না। ওষুধের নাম বলে দিচ্ছি। এটাখেলে ঠিক হয়ে যাবে। তবে আগে বুঝতে হবে কতটুকু সমস্যা হয়েছে।আচ্ছা পরীক্ষা করা যাক।
ব্যক্তিঃকিভাবে?
ডাক্তারঃএক কাজ করুন।

মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে

এক লোক ডাক্তারের কাছে গেছে ?
রোগী:- ডাক্তার সাব আমার প্রসাব হয়না,জ্বালাপোড়া করে | এখন কি করমু?
ডাক্তার:- মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে পাল্টাইতে হবে ¡
রোগী:- কি বলেন ডাক্তার সাব! এইডা কেমনে সম্ভব!
ডাক্তার:-

একজন নাইট গার্ড

এক লোক দাতের ব্যাথায় অতিষ্ট হয়ে ডাক্তারের কাছে এসেছে।
রোগী : ডাক্তার সাহেব আমাক তাড়াতাড়ি ওষুধ দেন দাতের

Saturday 18 October 2014

ফাও ভালো না

মেয়েঃ ডাক্তার সাহেব, আমার বয়ফ্রেন্ড অত্যন্ত বাজে একটা ছেলে।
ডাঃ কেন এই কথা বলছেন কেন?
মেয়েঃ সে আমাকে কিস করেছে?
ডাঃ মানে এইভাবে (ডাঃ কিস করলো)…তাতে কি হয়েছে?
মেয়েঃ সে আমার জামা খুলেছে।
ডাঃ মানে এইভাবে (ডাঃ মেয়েটার জামা খুলল)…তাতে কি হয়েছে?
মেয়েঃ তারপর সে আমার সাথে সেক্স করছে।
ডাঃমানে এইভাবে (ডাঃ মেয়েটার সাথে সেক্স করল)…তাতে কি হয়েছে?
মেয়েঃ

খালি টিপে আর টিপে

রফিক খুব অসুস্থ। একদিন
রফিক আর তার বউ পলি
ডাক্তারের কাছে গেছে।
(ডাক্তার আর পলির মধ্যে কথোপকথন)
ডাক্তারঃ আপনার স্বামীর তো লো পেশার, তাকে

প্রস্রাব টেষ্ট করবো

ডাক্তারঃ শুনুন, আগামীকাল সকালবেলায় প্রস্রাব টেষ্ট করবো.. এই বোতলে আপনার ইউরিন নিয়ে আসবেন।
রোগীঃ তো, টেষ্ট কি আপনি করবেন না আপনার সহকারী করবেন?
ডাক্তারঃ আরে না, আমি নিজেই টেষ্ট করবো।
(পরের দিন সকালবেলা রোগী বোতল ভরা প্রস্রাব এবং এক প্যাকেট চানাচুর এনে ডাক্তারকে দিলেন)

দূর হ হতভাগা

মাইকেল কথায় কথায় রেগে যায়। হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। একদিন মাইকেলের সঙ্গে দেখা করতে গেল তার বন্ধু জনি।
জনি: কেমন আছো, মাইকেল?
মাইকেল: ভালো। এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা! নাহ, মাইকেলের অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। ভেবে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরল জনি। এক মাস পর আবার গেল তাকে দেখতে।
জনি: এখন তোমার শরীরটা কেমন মাইকেল?
মাইকেল: ভালো। এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা। আবার মন খারাপ করে ফিরল জনি। এক মাস পর

ভুম-ভুম sound করিং

ইংরেজি ক্লাস শূরু হয়ে গেছে। ইংরেজি স্যার
বল্টুকে দেখে বললঃ বল্টু, ইউ আর লেট! হোয়াই ?
বল্টুঃ স্যার, আমাদের গাড়ি কাদার মধ্যে আটকে পড়েছিল।
স্যারঃ

Sex করার সৌভাগ্য

শিক্ষক আর অভিভাবক এর মধ্যে কথপোকথন …
শিক্ষকঃ আপনার ছেলেকে ভদ্রতা শিখান!
অভিভাবকঃ কেন স্যার? কি হয়েছে?
শিক্ষকঃ

আধুনিক ছেলে তো

স্যারঃ কিরে মন খারাপ কেন?
ছাত্রঃ স্যার কই নাতো।
স্যারঃ আরে লজ্জা পাওয়ার কি আছে বন্ধু ভেবে বলে ফেল।
ছাত্রঃ

স্যার মুতব

শিক্ষক ক্লাশে পড়াচ্ছেন এক ছাত্র হঠাৎ দাড়িয়ে বলল..
ছাত্র : স্যার স্যার মুতব!
স্যার : যা, তাড়াতাড়ি আসবি যত্তসব। একটু পর আবার অন্য একজন ছাত্র দাড়িয়ে বলল…
ছাত্র : স্যার মুতব!!
স্যার রেগে গিয়ে :

সমুদ্রের মাঝখানে আপেল

স্যারঃ মনে কর সমুদ্রের মাঝখানে ১ টা আপেল গাছ আছে। সেখান থেকে আপেল ছিড়বি কিভাবে??
রিংকুঃ স্যার। পাখি হয়ে উড়ে যাব। তারপর ছিড়ে নিয়ে আসব।
স্যারঃ

0 থেকে 10 পর্যন্ত

ক্লাসরুমে শিক্ষক পাপ্পুকে বললেন ইংরেজিতে 0 থেকে 10 পর্যন্ত গুনতে…
পাপ্পুঃ “0, 1, 2, 3, 4, 6, 7,  8, 9, 10”
শিক্ষকঃ “5 কোথায় গেলো??”
পাপ্পুঃ “মারা গেছে স্যার”
শিক্ষকঃ

চারিত্রিক সার্টিফিকেট

: কমিশনার সাহেব বাসায় আছেন ?
: কেন ?
: আমার একটা চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরকার ।
: তিন মাস পরে আসেন, কারন

কেউ অফিস করতেই পারবে না

১ম বন্ধু : জানিস, আমার বাবা যদি একদিন অফিসে না যায় তাহলে কেউ অফিস করতেই পারবে না।
২য় বন্ধু : তাই নাকি? তোর বাবা বুঝি বড় অফিসার?
১ম বন্ধু :

গাধাটা কোথায় আছে

এক ধোপার গাধা হারিযে গেছে । খুজতে খুজতে সারা দিন পার হয়ে গেছে।বিকেলে ধোপা এক গাছের উপর উঠে চারি দিকে তাকিয়ে খোজার চেষ্টা করছে ।এমন সময় দুজন প্রেমিক প্রেমিকা এসে গাছের নিচে বসলো। প্রেমিক প্রেমিকাকে বলছে,

মজার ইন্টারভিউ

চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেছে এক তরুণ। শুরু হলো প্রশ্নোত্তর পর্ব—
প্র.: কংক্রিটের মেঝেতে ডিম ফেলবেন, কিন্তু ফাটবে না—কীভাবে করবেন এটা?
উ.: কংক্রিটের মেঝে আসলে খুব শক্ত, ফাটার কোনো আশঙ্কাই নেই!
প্র.: একটা দেয়াল বানাতে আটজন মানুষের যদি ১০ ঘণ্টা লাগে, চারজন মানুষের কত সময় লাগবে?
উ.: কোনো সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটা ততক্ষণে তৈরি হয়ে যাবে!
প্র.: আপনার এক হাতে যদি তিনটি আপেল ও চারটি কমলা থাকে, আর আরেকটি হাতে থাকে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা; তাহলে কী পেলেন আপনি?
উ.: বিশাল বড় হাত।
প্র.: এক হাতে একটা হাতিকে কীভাবে ওপরে তুলবেন?

দুই বন্ধু

অপু এবং নাছের দুই বন্ধু একই অফিসে চাকরি করে।
অপু: দোস্ত, কত দিন ধরে ছুটি পাই না। কাজ করতে করতে হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু বস তো কিছুতেই ছুটি দেবেন না।
নাছের: হুমম্। আমিও হাঁপিয়ে উঠেছি। কিন্তু আমি বসের কাছ থেকে ছুটি নিতে পারব, দেখবি?
বলেই নাছের টেবিলের ওপর উঠে দাঁড়াল এবং ছাদ থেকে বেরিয়ে আসা একটা রড ধরে ঝুলতে শুরু করল। কিছুক্ষণ পর বস এলেন।
বস: এ কী নাছের! তুমি ঝুলে আছ কেন?
নাছের খুব স্বাভাবিক ভঙ্গিতে বলল, ‘স্যার আমি লাইট, তাই ঝুলে আছি।’
বস ভ্রূ কুঁচকে তাকালেন। কিছুক্ষণ ভেবে বললেন, ‘অতিরিক্ত কাজের চাপে তোমার মস্তিষ্ক বিকৃতি দেখা দিচ্ছে। তুমি বরং এক সপ্তাহের ছুটি নাও।’
নাছের অপুর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে রুম থেকে বিদায় নিল।
অপু চেয়ে চেয়ে দেখল। নাছের বেরিয়ে যেতেই সেও নাছেরের পিছু নিল।
বস: সে কী! ছুটি তো ওকে দিয়েছি! তুমি কোথায় যাচ্ছ?
অপু: কী আশ্চর্য! লাইট ছাড়া কাজ করব কী করে?!

ফোরম্যানের কাজ

সদ্য চাকরি খেয়েছে এক যুবক। বন্ধুর বাড়িতে এসে সে তার দুঃখের কথা জানাচ্ছিল।
- ফোরম্যান তোমাকে বরখাস্ত করল কেন?
- তুমি তো জান, ফোরম্যানরা কী হয়। নিজেরা

মাতালের চাকরি

মাতলামির জন্য কোন চাকরিই এক দুই মাসের বেশি স্থায়ী হয় না গফুরের। একটার পর একটা চাকরি যেতে যেতে শেষমেশ সে চাকরি পেল একটা কটন মিলে। কিন্তু প্রথম দিন কাজ করতে গিয়েই একটা পার্টস ভেঙে ফেলল। ফোরম্যান এসে

বাড়ির সামনে পায়খানা করিস

বসঃ যেদিন
থেকে আমি তোকে চাকরি থেকে
বরখাস্ত করেছি,
সেদিন থেকে প্রতিদিন তুই আমার
বাড়ির
সামনে পায়খানা করিস! কারন কি?
তোকে পুলিশে দেয়া উচিত!
বল্টুঃ স্যার, আমি শুধু আপনাকে এতটুকু

আজ অফিসে আসেনি

রেগেমেগে অফিস থেকে বাড়ি ফিরলেন শফিক।
শফিকের স্ত্রী বললেন, ‘কী হলো? আজ এত চটে আছো কেন?’
শফিক: আর বোলো না। প্রতিদিন অফিসে যে কর্মচারীর

দাদার বিয়ে

কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে

চাকরির ইন্টারভিউ

দুইজন লোক গেল চাকরির ইন্টারভিউ দিতে…
প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষ দিয়ে রাখছিলো!!
প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর।
প্রথম জনঃ DOG.
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।
এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ

বখাটে ছেলে

এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ
দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই
ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচ, আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!
বসঃ আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণীঃ কি করব স্যার,

সিগারেট খেলে পোকামাকড় মারা যায়

এক ব্যক্তি গ্রামের সব সিগারেট খোর লোককে একত্র করলেন
সিগারেটের অপকারিতা সর্ম্পকে বুঝানোর জন্য ।
প্রথমে তিনি একটি কাঁচের জারে সিগারেটের
ধোঁয়া ঢুকালেন।তারপর ঐ জারে একটি পোকা ঢুকিয়ে দিলেন।
কিছুক্ষণ পর পোকাটি মারা গেল।
তারপর তিনি সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন,

Friday 17 October 2014

চাঁদে জল নেই

আমাদের পচাদা গেছে সুলভ শৌচালয়ে। শৌচালয়ের ভিতরে ঢোকার পর পচাদার নজরে পড়লো যে সামনের দেওয়ালে কেউ লিখে গেছে -
"দুনিয়াটা কোত্থেকে কোথায় চলে গেছে, মানুষ চাঁদে পা রেখেছে, আর তুই ... তুই এখনো এখানেই বসে আছিস?"
কাজকর্ম সেরে বেরিয়ে আসার আগে পচাদা ওই লাইনের ঠিক তলায় লিখে দিয়ে এলো,

ইঞ্জিনিয়ারিং না মেডিকেল?

সান্টা সিং তার বন্ধু বান্টাকে বললো, "আরে ইয়ার বান্টা, এই নারকেল গাছটাতে চড়লে ঐ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মেয়েগুলোকে দেখতে পাবো, তাই না?"

বান্টা একটু হেসে বললো,

বাঙ্গালিবাবুর শায়েরি চর্চা

এক বাঙ্গালিবাবুর শখ হলো তিনি শের-শায়েরি শিখবেন। তিনি গিয়ে হাজির হলেন গুলজারসাহেবের কাছে। সব শুনে গুলজারসাহেব বললেন, "ঠিক আছে। আমি একটা শের বলছি, আর আপনি সেটা শুনে আমার পর বলবেন।" বাঙ্গালিবাবু বললেন, "ঠিক আছে।"
গুলজারসাহেব বললেন,

এরশাদ চেম্পিয়ান

বিল ক্লিন্টন, কফি আনান এবং এরশাদের সেক্স পাওয়ার এর একটা পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। তিনজনকে বলা হল আপনারাতো অনেকের সাথে সেক্স করেছেন, এবার বাদরের সাথে সেক্স করতে হবে। যিনি অল্প সময়ে বাদরকে প্রেগনেন্ট করতে পারবেন তিনি বিজয়ী হবেন। যথারীতি তারা বাদরের সাথে সেক্স করতে শুরু করল। ক্লিন্টন একদিনেই বাদরকে প্রেগনেন্ট করে দিল। কফি আনান প্রেগনেন্ট করতে দুই দিন লাগল। কিন্তু এরশাদ পারছেনা। অবশেষে এক সপ্তাহ চেষ্টার পর

লিপস্টিক বের হয়ে গেছে

বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়,

দুধ খাওয়াতে

প্রথম রাতেই নতুন হিন্দু বউ ঘরে ঢুকে ব্লাউজ খুলতে লাগল।
আশ্চর্য হয়ে বর জিজ্ঞাসা করল, ‘একি করস?”
বউ এর উত্তর

বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না

ছেলেঃ বাবা, বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না!
বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার ভাইয়ার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।
ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু

পাছা দিয়া কি ধোয়া বের হচ্ছে!

সেনাবাহিনীতে নিয়গের জন্য প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা হচ্ছে যাকে মেডিকেল চেক-আপ।সেনাবাহিনীর একজন ডাক্তার খুটিয়ে খুটিয়ে দেখছেন দরকার হলে দিগম্বরো করছেন।তো একজনকে

কনডম ব্যবহার করবো

বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বাবুকে দাঁড় করালেন।

‘এক মিনিট দাঁড়াও ছোট্ট বাবু।’ চশমার ওপর দিয়ে চাইলেন তিনি। ‘তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে ক’দিন ধরে। তোমার কি কোন সমস্যা হচ্ছে?’

ছোট্ট বাবু মাথা ঝোঁকালো। ‘জ্বি টিচার। আমি প্রেমে পড়েছি।’

নাস্তা গরম করি

একবার এক পোলা বিয়ার পরে বাসর ঘরে ঢুকছে। ভালা পোলা। বিয়ার আগে কোন মাইয়ার সাথে কিছু করার চান্স হয় নাই । পোলা ফার্স্ট টাইম বউয়ের সাথে কইরা কঠিন মজা পাইছে। সকালে বউ উঠছে । পোলায় জিগায় কই যাও । বউ কইল নাস্তা বানাইতে যাই । পোলা কয় নাস্তা বানাইতে হবে না । এই দিকে আসো । কাছে গেছে পরে আরেক বার সাপ লুডু খেলল তারা। খেলার পরে পোলায় কয়

বাবা কিন্তু ছাড়বে না

এক ফাজিল ছেলে এক মেয়ে কে দেখে বললো,’ ম-য় আকার মা + ল।

মেয়েটাও ফাজিল। সে রিপ্লাই দিলো, “আচ্ছা, শেষের “ল” টা কেটে দেওয়া যায় না?”

ছেলে বললো,

বার করে লিখ

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে।

গোডাইন থাইকা দিছি

এক মাওলানা আর একদল পাঙ্ক একই সাথে ট্রেনে যাচ্ছে। তো এক পাঙ্ক ঠিক করছে মওলানারে একটু বিরক্ত করবে। কি নিয়ে বিরক্ত করা যায় খুজতে যায়ে দেখে যে হুজুরেরর মাত্র সাতটা লম্বা লম্বা দাড়ি থুতনির কাছে। আর একটাও দাড়ি ওঠেনাই।
:হুজুর আমার মনে হয় আপনার মত পরহেজগার লোকের দাড়ি যদি সাথে রাখি তাহলে আমার আর কোন অসুখ হবে না। আমারে একটা দাড়ি দেন।
হুজুরও কিছুতেই দাড়ি দেবে না, সেও ছাড়বে না। এরকম করতে করতে

কুত্তা দিয়া চুদামু

দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একজন গেছে উত্তরে একজন দক্ষিনে। একমাস পর দুইজনের দেখা। উত্তরের জন অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরের জন দক্ষিনের জনরে কইছে তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।
:না
:কেন?
:আমি অপেক্ষায় আছি।
:কিসের অপেক্ষা?
:আছে বলা যাবে না।

একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।
আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা।

কিভাবে বাতাস করতে হয়

বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন।

ভিজিয়ে চেষ্টা করো

বাসর রাত| আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত | লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে |
স্বামীঃ এই শুনছো,

ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?

চেক বাউন্স

আমাদের পচাদা পাড়ার ডাক্তারবাবুকে চেকে ফিজের টাকাটা দিয়ে এসেছিলো।
কয়েকদিন পর, ডাক্তারবাবু পচাদাকে দেখতে পেয়ে ডেকে বললেন, "এইযে পচাবাবু, আপনার দেওয়া চেকটা কিন্তু ফেরত এসেছে।"
পচাদা বললো, "সেতো আসবেই।" এতে ডাক্তারবাবু আরো রেগে গিয়ে বললেন, "মানে?"
পচাদা খুব ঠাণ্ডাভাবে বললো,

কোথায় আছো?

আমাদের পল্টু হোয়াটস আপে তার বান্ধবীকে মেসেজ দিলো, "হাই, কোথায় আছো?"
বান্ধবী উত্তর দিলো, "হ্যাললো! আমি এখন বাবার বিএমডব্লিউ চড়ে ক্লাবে যাচ্ছি। ড্রাইভার আমাকে ক্লাবে ছেড়ে চলে যাবে। ক্লাব থেকে বেরিয়ে আমি মলে শপিং করতে যাবো। তখন তোমায় ফোন করবো। তুমি কোথায়?"
পল্টু মেসেজ করলো,

ফুল নিয়ে যান

এক ফুলওয়ালা একজন লোককে দেখে বললো, "সাহেব, আপনার গার্লফ্রেণ্ডের জন্য একটা ফুলের বোকে নিয়ে যান।"
লোকটা বললো, "আমার গার্লফ্রেণ্ড নেই।"
ফুলওয়ালা আবার বললো, "তাহলে আপনার বাগদত্তার জন্য নিয়ে যান।"
লোকটা বললো, "আমার বাগদত্তাও নেই।"
ফুলওয়ালা শেষ চেষ্টা করলো,

কিচেন থেকে নুন নিয়ে এসো

পচাবৌদি পচাদাকে ডেকে বললো, "হ্যাঁগো, কিচেন থেকে একটু নুনের কৌটোটা নিয়ে এসো।"

পচাদা কিচেন থেকে উত্তর দিলো, "এখানে তো নুনের কৌটো নেই।"

বৌদি বলে উঠলো,

জলের রাসায়নিক ফর্মুলা

টীচার পাপ্পুকে জিজ্ঞেস করলেন, "পাপ্পু বলো তো জলের রাসায়নিক ফর্মুলা কি?"
পাপ্পু, "স্যার, H2MgCl2NaClHNO3CaCO3Ca(OH)2SnTNHgNiHCL(COOH)!"
টীচার (একটু ঘাবড়ে গিয়ে),

পাগলে কি না করে

পচাদা রোববার সকালে বাড়িতে বসে কাগজ পড়ছে, এমন সময় পচাবৌদি এসে আদুরে গলায় বললো, "হ্যাঁগো, আমি মরে গেলে তুমি কি করবে?"
পচাদা কাগজ থেকে মুখ না উঠিয়েই বললো,

নাম বলো

একজন নতুন শিক্ষক তার স্কুলের ছাত্রকে জিজ্ঞেস করলেন, "এই পাখীটার পা দেখো আর এটার নাম বলো।"
ছাত্র বললো, "জানি না স্যার!"
শিক্ষক বললেন, "তুমি একটা গাড়ল, তোমার নাম বলো!"
ছাত্র বললো,

পটলদা আর পটলবৌদি

পটলদা খুবই অসুস্থ! ডাক্তার পটলদাকে চেক-আপ করে বৌদিকে ডেকে নিয়ে গিয়ে বললেন, "ওনার হার্টের অবস্থা ভালো নয়। ওনাকে প্রতিদিন ভালো ভালো খাবার রান্না করে খাওয়াবেন। ওনার সাথে ভালো ব্যবহার করবেন, কোত্থাও বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার জন্য বায়না করবেন না। বাড়িতে কোনও টিভি সিরিয়াল দেখবেন না। এভাবে ছয়মাস চললেই উনি সুস্থ হয়ে উঠবেন।"
ডাক্তার চলে যাওয়ার পর পটলদা বৌদির কাছে জানতে চাইলো,

দাঁতের বড়াই

পল্টু তার বন্ধুকে বললো, "দ্যাখ, দ্যাখ, আমার দাঁত কিরকম হিরের মতন চকমক করছে!"
বন্ধু বললো, "ছাড় ভাই! দেখ আমার দাঁত কি তোর থেকে কিছু কম?

ট্রাক নাম্বার বি সি ১৭৬০

পচাদা আর তার বন্ধু বান্টা সিং মিউজিয়ামে বেড়াতে গেছে। সেখানে গিয়ে দেখলো একটা মিশরের মমি দাঁড় করানো আছে।
পচাদা বান্টাকে বললো, "লোকটা মরলো কিভাবে?"
বান্টা বললো,

দুই সৈনিকের গপ্পো

ডিউটি শেষ হওয়ার পর দুজন সৈনিক বসে গল্প করছিল।
প্রথমজন জিজ্ঞেস করলো, "তুমি সেনাবাহিনীতে কেনো যোগ দিয়েছ?"
দ্বিতীয় সৈনিক বললো, "আমি বিয়ে করিনি আর যুদ্ধটুদ্ধ করতেও আমার বেশ ভালো লাগে - তাই আমি আর্মিতে যোগ দিয়ে দিলাম।" এই বলে সে আবার জিজ্ঞেস করলো,

আজকে তো ফাইনাল ম্যাচ

আমাদের পচাদা গেছে ডাক্তারের কাছে। গিয়েই বললো, "ডাক্তারবাবু, আমি আজকাল ঘুমোলেই আইপিএলের লাইভ ম্যাচ স্বপ্নে দেখতে পাই। কি করি বলুন তো?"
ডাক্তারবাবু পচাদাকে পরীক্ষা করে দুটো ওষুধের নাম লিখে দিয়ে বললেন,

ফেল করলে বাবা বলিস না

পচাদার ছেলে তিন বছর ধরে ম্যাট্রিক দিয়েই যাচ্ছে! এদিকে ওর ছোট বোনও হায়ার সেকেণ্ডারিতে পৌঁছে গেছে। শেষে বিরক্ত হয়ে পচাদা এবার পরীক্ষার আগে ওর ছেলেকে বললো, "এবারো যদি তুই পরীক্ষাতে ফেল করিস, তাহলে আমাকে বাবা বলে ডাকবি না!"
যথাসময়ে পরীক্ষা হয়ে গেলো, ফলও বেরোলো।
ছেলে বাড়ি ফেরার পর পচাদা বললো,

ভূমিকম্পে বাড়ি তো ভাঙ্গবে মালিকের

বান্টা সিং রাতে লাফিয়ে উঠে সান্টাকে বললো, "ওয়ে সান্টা, ওঠ, ওঠ! হেভি ভূমিকম্প দিচ্ছে। পুরো ঘর যেভাবে নড়ছে, যেকোনও সময় ভেঙ্গে পড়তে পারে।"
সান্টা সিং বিরক্ত হয়ে বললো,

বান্টা সিং বাড়িতে চুরি

বান্টা সিং সকাল-সকাল পুলিশ থানায় গিয়ে হাজির।
ইন্সপেক্টরকে বললো, "অফিসার, কাল রাতে আমার বাড়িতে চুরি হয়ে গেছে। চোর টেলিভিশন ছাড়া বাকি সবকিছু নিয়ে চলে গেছে।"
ইন্সপেকটর অবাক হয়ে বললেন, "টিভিটা নিতে পারেনি? অথচ বাকি সবকিছু নিয়ে গেলো?"
বান্টা সিং বললো,

Thursday 16 October 2014

ইন্টারভিউ

চাকরীর ইন্টারভিউ চলছে ...
বস, "আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা রুল ফলো করি।"
সান্টা সিং, "কি কি স্যার?"
বস, "আমাদের দ্বিতীয় রুল হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা।

বাপের রাস্তা

বনের রাস্তার ঠিক মাঝখানটায় এক সিংহ শুয়ে আছে।
তা দেখে খুবই ভয়ে ভয়ে একটা শেয়াল তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, "মহারাজ, আপনি এই অবেলায়, রোদের মধ্যে, মাঝরাস্তায় শুয়ে আছেন যে?"
সিংহ কাতরভাবে বললো,

শাহজাহান জাঙ্গিয়া পড়িতেন না

পরীক্ষায় নকল করে অনেক লোক সফল হয়েছেন। কিন্তু এর উলটোটার উদাহরণও প্রচুর।

পরীক্ষায় প্রশ্ন এলো - শাহজাহান সম্বন্ধে দু-লাইনে লেখো।
ক্লাসের ফার্স্টবয় লিখলো,

লেখা পড়া

এক ছাত্রী তার প্রাইভেট টিউটরকে বললো, "স্যার, আপনি কি এই পাঁচ বছরে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে একবারও বুঝতে পারেন নি যে আমার চোখদুটোতে কি লেখা আছে?"

স্যার বললেন,

প্রতিবেশীর কুকুর

প্রতিবেশীর কুকুরটার চিৎকারে বিরক্ত এক দম্পতি। এক মাঝরাতে বিছানা থেকে উঠেই গেলেন বাড়ির কর্তা। যেতে যেতে বললেন, "অনেক হয়েছে। আজ এর একটা বিহিত করতেই হবে।"
এই বলেই হনহন করে বেরিয়ে গেলেন তিনি।
কিছুক্ষণ পর ফিরলেন।
স্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন,

বেয়াদব প্রতিবেশী

থানায় ঢুকেই ভদ্রমহিলা রাগে ফেটে পড়লেন, "ইন্সপেক্টর সাহেব, আমি আমার প্রতিবেশীর বিচার চাই। লোকটা একটা আস্ত বেয়াদব এবং ছোটলোক।"
ইন্সপেক্টর, "কেন? কী করেছে সে?"
ভদ্রমহিলা,

ঋষি কাশ্যপ ও এক পাকিস্তানি

কয়েকদিন আগে রাষ্ট্রসঙ্ঘে পাকিস্তানের তরফ থেকে কাশ্মীর নিয়ে আলোচনার দাবী জানানো হয়।
এর ঠিক পরেই ভারতীয় প্রতিনিধি তার বক্তব্য রাখতে উঠে দাঁড়ান। তিনি বক্তব্যের শুরুতেই বলেন, "অন্য কোনও কিছু বলার আগে, আমি আপনাদেরকে ঋষি কাশ্যপ সম্বন্ধে জানাতে চাই, যার নাম থেকেই কাশ্মীরের নামকরণ হয়েছে বলে মনে করা হয়। অনেকদিন আগের ঘটনা এটা। ঋষি কাশ্যপ কাশ্মীর বলে আজকাল যে এলাকা পরিচিত, সেই এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। ঘুরতে ঘুরতে, একটা জায়গায় এক পাথরের ওপরে তিনি তাঁর লাঠি দিয়ে মারায় ফোয়ারার মতন জল বেরিয়ে আসে। ঋষি কাশ্যপ এই দেখে ভাবলেন যে এতো সুন্দর জলে একটু স্নান করে নেওয়া যাক। যেমন ভাবনা, তেমনি কাজ। কাশ্যপ জামা-কাপড় খুলে রেখে স্নান করতে লাগলেন। স্নান শেষ করে কাপড় পরতে গিয়ে

গরু আকাশে ওড়ে না!

সরদার সান্টা সিং বিকেলবেলা মর্ণিংওয়াক করতে বেরিয়েছিলো। পাড়ার মোড়ে দাঁড়িয়ে সান্টা আকাশ দেখছে, এমন সময় একটা পায়রা ঠিক সান্টার মুখের ওপর পটি করে বেরিয়ে গেলো।
সান্টা কোমরে হাত দিয়ে

সৌভাগ্য না দুর্ভাগ্য

পচাদার বন্ধু গৌতমদা ছবি আঁকে। পচাদা কাল বিকেলে পাড়ার আড্ডায় এসে এক হট নিউজ দিলো।
গৌতমদা গতকাল পচাদাকে নিয়ে যে গ্যালারিতে তার ছবির প্রদর্শনী হচ্ছে সেখানে গিয়েছিলো।
তা গৌতমদা গ্যালারির মালিককে জিজ্ঞেস করলো, "কি দাদা, কোনও ভালো খবর আছে কি?"
দাদা বললেন, "আরে গৌতম, তোমার জন্য ভালো আর খারাপ দুটো খবরই আছে! কোনটা আগে দেবো?"
গৌতমদা বললো, "দুটোই বলুন!"
মালিক ভদ্রলোক বললেন,

বৌয়ের সাথে ফোনালাপ

আমাদের পচাদা একটা টেলিফোন বুথের সামনে দশ মিনিট ধরে দাঁড়িয়ে আছে। বুথের ভেতরে একটা লোক ফোনটা ধরে কানে লাগিয়ে রেখেছে, কিন্তু কোন কথাই বলছে না। এদিকে আবার বিলও উঠেই যাচ্ছে।
অধৈর্য্য হয়ে পচাদা শেষপর্যন্ত বলেই ফেললো, "দাদা, কি হলো? এতক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে আছেন,

Wednesday 15 October 2014

অফিসের জন্য দুজন সক্ষম লোক

মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যান বিল গেটস তুরস্কের নতুন অফিসের জন্য দুজন সক্ষম লোক খুঁজছিলেন। প্রায় ২০,০০০ আবেদনপত্র জমা পড়লো, ওই দুটো পোস্টের জন্য।
এই ২০,০০০ জনের মধ্যে, তরফদার নামের একজন বাংলাদেশী এবং দত্ত নামের একজন ভারতীয় বাঙ্গালিও আছেন।
বিল গেটস ২০,০০০ আবেদনকারীকেই এক সাথে একটা বড় হল রুমে ডাকলেন এবং বললেন, "এখানে যারা জাভা প্রোগ্রামিং পারেন, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন।"
২০,০০০ এর মধ্যে ১০,০০০ জন হল ছেড়ে চলে গেলেন। তরফদার এবং দত্ত,

বিমানে পচাদা

পচাদা এরোপ্লেনে করে বোম্বে যাবে। সকাল-সকাল উঠে একটা ট্যাক্সি ডাকিয়ে পচাদা এয়ারপোর্টে গেলো। ওমা! একটু পরেই দেখি পচাদা ব্যাজার মুখে বাড়ি এসে উপস্থিত।
তাড়াতাড়ি গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, "কিগো পচাদা, প্লেন ক্যানসেল বুঝি? তুমি ফিরে এলে যে?"
পচাদা করুণভাবে বললো,

সান্টা আর প্রীতো

সান্টা সিং আর তার বউ প্রীতো অনেকদিন ধরেই কানাডায় আছে। ওদের বিয়েরও অনেকদিন হয়ে গেছে, কিন্তু কোন ছেলেমেয়ে না হওয়ায় দুজনে মিলে ঠিক করে একটা বাচ্চা মেয়েকে দত্তক নিল।
এর কয়েকদিন পর সান্টার সাথে হঠাৎ তার বন্ধু বান্টার দেখা। বান্টা বললো, "আরে সান্টা, তোর বউ প্রীতো নাকি আজকাল সন্ধেবেলা স্প্যানিশ শেখার ক্লাসে ভর্তি হয়েছে?"
সান্টা বললো,

Tuesday 14 October 2014

পচাবউদির পিঠব্যথা

পচাবউদির সাথে মোড়ের মাথায় দেখা।
বউদি খুব দুঃখ করে বললো, "এই দেখনা, ডাক্তারের কাছে গেছিলাম। পিঠের ব্যথায় আর পারছি না।"
আমি বললাম, "হঠাৎ কিভাবে ব্যথা হয়ে গেলো?"
বউদি, "আর বলিস না, সকালবেলা ড্রইংরুমের সোফাটাকে একটু সরিয়ে ঠিক করে সাজিয়ে রাখতে গেলাম, আর ওই করতে গিয়েই হ্যাঁচকা টান লেগে গেলো।"
আমি, "আরে, একা একা এসব টানাটানি করতে গেলে কেনো? পচাদা বাড়ি ফিরে

মুখটা চেনা চেনা লাগছে

আসামীকে এজলাসে নিয়ে আসার পর তার দিকে তাকিয়ে বিচারক বললেন, "তোমার মুখটা খুব চেনা চেনা লাগছে। তোমায় আগে কোথাও দেখেছি কি?"
আসামী আশান্বিত হয়ে জজসাহেবের দিকে তাকিয়ে বললো,

পচাদার রাতের ঘুম গুম

পচাদার বাড়ির পাশের মাঠটাতেই রাজ্যের সব কুকুরের রাত্রিকালীন মহাসভা বসে। তুমুল ঘেউ ঘেউ আওয়াজে পচাদার ঘুম মাটি। শেষমেষ পচাদা ডাক্তারের কাছে গেলো।
পচাদা ডাক্তারবাবুকে বললো, "বাড়ির পাশের রাস্তায় কুকুরগুলো রোজ রাতে নিয়ম করে হল্লা করে। কিছুতেই ঘুমোতে পারি না।"
ডাক্তার পচাদাকে পরীক্ষা করে বললেন, "এই ঘুমের বড়িটা নতুন এসেছে। খুব ভালো কাজ দেয়।"

এটাও বলে দেবো যে বাচ্চাটার বাবা কে

একটা মদের ফ্যাক্টরির টেস্টার লিভার সিরোসিস হয়ে সোজা ওপরে চলে গেলো। কোম্পানির মালিক একজন নতুন টেস্টারের জন্য কাগজে বিজ্ঞাপন দিলেন।
পরদিন একটা মোদো-মাতাল টাইপের লোক ছেঁড়া-নোংরা কাপড় চোপড় পরে ইন্টারভিউ দিতে চলে এলো।
মালিকের লোকটাকে দেখে একদমই পছন্দ হয় নি, কিন্তু পরীক্ষা না নিয়ে ওকে তাড়ানোও যায় না। তাই সবাই মিলে ঠিক করলেন যে পরীক্ষায় লোকটা নিশ্চয়ই ফেল করবে আর তখন ওকে তাড়িয়ে দেওয়া যাবে।
লোকটাকে প্রথমে একটা ওয়াইনের গ্লাস দেওয়া হলো। সে ওটা খেয়ে বললো,

ব্যাডলাকটাই খারাপ

যখন ব্যাডলাকটাই খারাপ হয়, তখন কোনও কিছুই ঠিকঠাক হয় না!
পরেশবাবু একটা বারের টেবিলে পেপসির বোতল সামনে রেখে উদাস হয়ে বসেছিলেন।
হঠাৎ করে ওখানে ওর এক বন্ধু এলো। পেপসিটা দেখে, এক চুমুকে সেটা শেষ করে বললো, "কি রে পরেশ! এতো উদাসভাবে বসে আছিস কেনো?"
পরেশ হতাশভাবে বললো,

গজাও পচাদার মতনই ডেঞ্জারাস

সালটা ২০১8।
পচাদার ছেলে গজাও পচাদার মতনই ডেঞ্জারাস হয়েছে।
ওদের স্কুল থেকে পচাদাকে ডাকিয়েছিল। ফেরত এসে পচাদা গল্প করছে, "বুঝলি, ঘটনাটা হেবভি হয়েছে রে!"
গজা ওদের ক্লাসের মিসকে বলেছে, "মিস, আমাকে তোমার কেমন লাগে?"
মিস, "সো সুইট! মিষ্টি ছেলে!" এই বলে গাল টিপে দিলো।
গজা, "তাহলে মিস, আমি বাবা-মাকে তোমার বাড়িতে যেতে বলি?"
মিস, একটু অবাক হয়ে,

পাগলা গারদ থেকে পলায়ন

বিখ্যাত বংশানুক্রমে পাগল দাশু পাগলা গারদে ফোন করলো।
রিসেপসনিস্ট মহিলা ফোন ধরে বললেন, "হ্যাঁ, বলুন?"
দাশু বললো, "ম্যাডাম, একটু কষ্ট করে সাতাশ (২৭) নম্বর রুমে গিয়ে দেখে আসবেন যে ওখানে কে আছে?"
রিসেপসনিস্ট, "একটু ধরুন স্যার। আমি গিয়ে দেখে আসছি।"
ভদ্রমহিলা ফিরে এসে বললেন,

সান্টা সিং এর হেলিকপ্টার ক্র্যাশ

সান্টা সিং হেলিকপ্টারে করে যাচ্ছিল। হঠাৎ করে ইঞ্জিনে গোলমাল হওয়ায় হেলিকপ্টার খুব দ্রুত নীচে নেমে আসতে লাগলো। পাইলট অনেক কসরত করে হেলিকপ্টারটাকে জলের ওপরে কোনও বিশেষ ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই নামিয়ে আনতে পারলো।
জলের ওপর নামার পর পাইলট যাত্রীদেরকে বললো,

লোডশেডিং

আমাদের পচাদার ছেলে গজা দি গ্রেট একদিন স্কুলের হোমওয়ার্ক করে নিয়ে যায় নি। ব্যস, আর যায় কোথায়! ক্লাস টিচার ওকে পাকড়াও করলেন।
টিচার, "হোমওয়ার্ক করোনি কেন?"
গজা, "স্যার, লোডশেডিং ছিলো।"
টিচার, "তা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিতে।"
গজা, "স্যার, দেশলাই ছিলো না।"
টিচার, "দেশলাই ছিলো না কেন?"

র‍্যাশ ড্রাইভার সান্টা সিং

সান্টা সিং শনিবার রাতে পার্টিতে গিয়ে একটু বেশীমাত্রায় পান করে ফেলেছিলো। তারপর ঐ অবস্থায় গাড়ি চালাতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে যায়। পরদিন পুলিশ সান্টাকে কোর্টে পেশ করে।
মামলা শুরু হওয়ার একটু আগে হঠাৎ করে আদালতের ভেতরে বেশ উঁচু গলায় কথা কাটাকাটি শুরু হয়ে যায়। জজসাহেব তাতে বিরক্ত হয়ে তাঁর হাতুড়িটা টেবলে ঠুকে বললেন,

এক বিহারী ছিলো

একজন বিহারী একটা বাসস্টপে দাঁড়িয়ে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলো। বেশ কিছুক্ষণ পর বাস এলে সে বাসটাতে উঠে পড়লো। বাসে ওঠার পর তো বিহারীবাবুর চক্ষু চড়কগাছ! পুরো বাসটাতে একমাত্র সে নিজে ছাড়া বাকি সব প্যাসেঞ্জারই সর্দার।

ছারপোকা মারার অব্যর্থ কল

আমাদের পচাদার বাড়িতে একটা, বংশানুক্রমে হাতবদল হতে থাকা, অনেক পুরোনো ইজিচেয়ার আছে। সেটাতে কিছুদিন ধরে অসম্ভব ছারপোকার উপদ্রব হচ্ছে। পচাদা সাধের এই চেয়ারের দুরবস্থায় ক্ষেপে গিয়ে ছারপোকার বংশ ধ্বংস করার উপায় খুঁজছিলো।
হঠাৎ করে পচাদা কাগজে একটা বিজ্ঞাপন দেখতে পেলো।

Wednesday 3 September 2014

মৌমাছিরাও ওগুলোই করে

রাতে শোওয়ার আগে স্ত্রীর মনে পড়ল আজ বিকেলে ছেলেকে বারান্দায় দাঁড়িয়ে পাশের বাড়ির টুনির সঙ্গে কী যেন ফিসফিস করতে দেখেছেন।

তিনি স্বামীকে ডেকে বললেন, 'হ্যা গো শুনছ, আমাদের ছেলে বড় হচ্ছে। তোমার কি মনে হয় না ওকে কিছু ব্যাপার বুঝিয়ে বলা উচিত? তুমি বরং আজকেই ওকে সেক্সের ব্যাপারে সবকিছু বুঝিয়ে বল।

সান্টা বান্টা আর এটিএম পিন

বান্টা সিং এটিএম থেকে টাকা তুলছিলো। সান্টা সিং ঠিক তার পেছনেই লাইনে দাঁড়িয়েছিলো।
বান্টার টাকা তোলা শেষ হওয়ার পর সান্টা বললো, "হাঃ, হাঃ। আমি তোর পাসওয়ার্ড দেখে ফেলেছি! তোর পাসওয়ার্ড হলো চারটে তারা (*)।"
বান্টা সিং বললো,

Tuesday 2 September 2014

ওগো, থামো, আর না

এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।

ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'

যমালয়ে ক্লিন্টন

ভূতপূর্ব প্রেসিডেন্ট ক্লিন্টন মারা যাওয়ার পর যমালয়ের দরজায় এসে দাড়ালেন। গেট বন্ধ দেখে তিনি জোরে কয়েকবার নক করলেন।
ভেতর থেকে আওয়াজ ভেসে এলো, "কে ওখানে?"
ক্লিন্টন বললেন, "আমি, বিল ক্লিন্টন!"
একজন বুড়ো মতন লোক, চোখে চশমা, এককানে গোঁজা পেনসিল আর আরেককানে আধপোড়া একটা বিড়ি, হাতে একটা মোটাসোটা খাতা নিয়ে দরজাটা খুলে বেরিয়ে এলেন। বললেন, "আচ্ছা, বিল। তা তুমি পৃথিবীতে কি কি খারাপ কাজ করেছো বলোতো।"

Monday 1 September 2014

ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব

বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।
বস একদিন ডাকলেন তাকে।
'শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম।

স্ত্রীর বিরুদ্ধে এফ আই আর

মিঃ নাইডু সকালবেলাই থানায় গিয়ে হাজির। বড়বাবুকে বললেন যে তিনি নাকি তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ আনতে চান।
বড়বাবু মিঃ নাইডুকে চেয়ারে বসিয়ে ঠাণ্ডা হওয়ার সময় দিয়ে, তারপর বললেন, "তা অভিযোগটা ঠিক কি হবে?"

Sunday 31 August 2014

আমার প্রতিদান পাওয়া

একটা অ্যাক্সিডেন্টে ভয়ানকভাবে পুড়ে গেছেন এক সুন্দরী মহিলা। সারা শরীর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাঁর, কিন্তু সবচে বাজে অবস্থা মুখের। ডাক্তার মহিলার স্বামীকে জানালেন, কসমেটিক সার্জারি করতে হবে। অন্য কোথাও থেকে চামড়া এনে মহিলার মুখে বসাতে হবে। মহিলার নিজের শরীরের চামড়া এ অবস্থায় সরানো সম্ভব নয়, সমস্যা হতে পারে।
স্বামী ভদ্রলোক তখন তাঁর শরীর থেকে চামড়া নেয়ার প্রস্তাব দিলেন।

নরকে ফোন কল

ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী সৌজন্য সফরে গেলেন পাকিস্তানে।
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট অতি আনন্দের সঙ্গে তাঁকে দেখালেন যে তাঁদের দেশের টেলি-কমিউনিকেশনের কেমন প্রভূত উন্নতি হয়েছে।
ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী তৎক্ষণাৎ নরকে ডায়াল করে যমরাজের সঙ্গে কিছুক্ষণ বাক্যালাপ করে নিলেন। টেলিফোন বিল উঠল মাত্র ১ টাকা।
কিছুদিন পরে, পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট এলেন নয়াদিল্লি।

Saturday 30 August 2014

কী দিয়ে দরজায় নক করছি

নিজের ইচ্ছেশক্তি পরীক্ষার জন্যে এক ভদ্রলোক ঠিক করলেন, তিনমাস তিনি স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এ ব্যাপারে তাঁর স্ত্রীর তেমন আগ্রহ না থাকলেও ভদ্রলোকের প্রস্তাবে রাজি হলেন তিনি।প্রথম কয়েক হপ্তা তেমন একটা সমস্যা হয়নি। দ্বিতীয় মাস থেকে শুরু হলো সমস্যা। ভদ্রমহিলা তখন বোরখা পরে আর রসুন চিবিয়ে ঘুমুতে গেলেন। বহুকষ্টে দ্বিতীয় মাস কাটানোর পর তৃতীয় মাস থেকে সত্যিই খুব কষ্ট হতে লাগলো।

জন্মদিনের উপহার

জন্মদিনে পচাদার ছেলে গজাকে একটা হুইশল উপহার দিয়েছিলাম।
কিছুদিন পরে গজা আমাকে ফোনে অনেক ধন্যবাদ জানাতে লাগল।
আমি বললাম, "এত উচ্ছ্বাসের কী আছে রে?"

Friday 29 August 2014

সেটা হচ্ছে আমার মুখ

এক শহরের ইমাম, পাদ্রী, আর রাবাই একবার বেরিয়েছে ঘুরতে।

ঘুরতে ঘুরতে তারা তিনজন শহরের পাশে একটা অপূর্ব নির্জন লেকের সামনে হাজির হলো। যেহেতু ধারেকাছে কেউ নেই, কিছুক্ষণ আলাপ করে তারা সিদ্ধান্তে এলো, তারা কাপড়চোপড় খুলে পানিতে নামবে।

যে-ই ভাবা সেই কাজ, একটা ঝোপের আড়ালে কাপড় খুলে রেখে তিনজনই পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়লো।

লাইনে আসুন

আমাদের পচাদার মর্নিং ওয়াক করাটা প্রায় নেশার মতন। রাতভোর থাকতেই বেরিয়ে পড়ে আর মোটামুটি ঘন্টা দেড়েক হাঁটাহাঁটি করে তারপর বাজারটাজার সেরে একসাথে বাড়ি ফেরে। তা আজ সকালবেলা বেরিয়ে পচাদা দেখলো, দুটো খাটিয়ায় করে এক জোড়া মৃতদেহ চলেছে শ্মশানের দিকে। খাটিয়া দুটোর সামনে একজন মাঝবয়সী ভদ্রলোক একটা বড়সড় কুকুরকে নিয়ে চলেছেন, আর তার পেছনেই একগাদা লোকের লম্বা মিছিল।

Thursday 28 August 2014

লেসবিয়ান

একটা বারে এক বুড়ো কাউবয় বসে আছে, পুরো কাউবয় সাজে। এক তরুণী এসে তার পাশে বসলো।

'তুমি কী সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো সে।

কাউবয় বললো, 'আসলে, আমি আমার সারাজীবন কাটিয়েছি খামারে। গরু পেলে বড় করেছি, বুনো ঘোড়া পোষ মানিয়েছি, ভাঙা বেড়া সারিয়েছি ... মনে হয় আমি একজন কাউবয়।' একটু থেমে জিজ্ঞেস করলো সে, 'তা, তুমি কী করো?'

সান্টা সিং এর চুমু

ভারত থেকে লাহোরের দিকে চলেছে সমঝোতা এক্সপ্রেস। এক কামরায় মাত্র ৪ জন যাত্রী। একজন দারুণ সুন্দরী তরুণী। অন্যজন মাঝবয়সী মহিলা। আর আছে একজন পাকিস্তানী সৈনিক। চতুর্থ জন পাঞ্জাবের বিখ্যাত সান্টা সিং।
ট্রেন হঠাৎ ঢুকল একটা অন্ধকার টানেলের ভিতর।

Wednesday 27 August 2014

তোমার পাজামাটা খোলো

এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।

এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।

প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

মুরগি জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।'

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

সুখী জীবনের রহস্য

একটা বাড়ির বারান্দায় এক সত্তর বছরের বৃদ্ধকে বসে থাকতে দেখে জিজ্ঞেস করলাম, "বাঃ, এই বয়সেও তো আপনি বেশ হাসিমুখে জীবন কাটাচ্ছেন। তা আপনার এই সুখী জীবনের রহস্য কি? আপনি কি খেতে ভালবাসেন বা কিরকম জীবনযাপন করেন?"
বৃদ্ধ বললেন,

Tuesday 26 August 2014

আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই

ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, 'টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?'

টিচার বললেন, 'তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?'

পিচ্চি বললো, 'চল্লিশ।'

টিচার বললেন, 'হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।'

পিচ্চি এবার বললো, 'আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?'

সিংহ থেকে ইঁদুর

পশুরাজ সিংহ বিয়ে করছে। তাই জঙ্গলে খুব ধুমধাম করে পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। সবাই আনন্দে আর উৎসাহে টগবগ করছে। পুরো জঙ্গলের সব জন্তু-জানোয়ারকেই এই পার্টিতে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে।

প্যাণ্ডেলের ভেতরে একটা স্পেশ্যাল মঞ্চ করা হয়েছে যেখানে শুধুমাত্র সিংহরাই নাচতে পারবে।

Monday 25 August 2014

সাংঘাতিক ব্যথা করছে

গলফ খেলতে গেছে টিনা।

সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।

'নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!' আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।

গাধা, দাদা, বউদি

আমাদের পল্টু রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতে যেতে হঠাৎ করে একটা গাধার সামনে আছাড় খেয়ে পড়ে গেলো।

ঠিক ঐসময়েই রাস্তা দিয়ে দুজন মেয়ে যাচ্ছিলো। তারা পল্টুর ঐ অবস্থা দেখে হেসে কুটোপাটি।

Sunday 24 August 2014

আমি একজন ললিপপ বিক্রেতা

আরব মুল্লুকে বেড়াতে গেছে তিন ট্যুরিস্ট।
মরুভূমিতে পথ হারিয়ে দিন তিনেক ঘোরাঘুরি পর একদিন এক মরূদ্যানের সামনে হাজির হলো তারা। সেখানে শুধু মেয়ে আর মেয়ে, সবাই স্বল্পবসনা এবং সুন্দরী। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই গোবদাগাবদা চেহারার কয়েকজন মহিলা এসে তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো আলিশান এক প্রাসাদের ভেতর। সেখানে জোব্বাপরা এক আরব শেখ বসে গড়গড়ায় তামাক খাচ্ছে, তাকে ঘিরে আছে অপরূপ সুন্দরী কিছু যুবতী।

মেয়েদের মনের কথা বোঝা

একজন লোক ন্যাশনাল হাইওয়ে ধরে তার নতুন কেনা হার্লে-ডেভিডসন মোটরসাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলো। হঠাৎ করে মাথার ওপর কালো মেঘ জমে উঠলো আর তার মাঝখান থেকে দৈববাণী শোনা গেলো।
ভগবান বললেন, "তুমি এই কলিকালেও ভগবানে বিশ্বাস রেখে ভালো কাজ করেছো। তাই আমি তোমাকে একটা বর দিতে চাই।"

Sunday 17 August 2014

ওরা ওসব কিছু করছে

মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।

একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।

Saturday 16 August 2014

ফোনটা করবো কখন

পল্টুর কিছুদিন হলো একটা কেস হয়েছে। কেস মানে ইয়ে, ঐ আর কি, গার্লফ্রেণ্ড। মেয়েটার নাম রেশমী।
তা পল্টু রেশমীকে জিজ্ঞেস করলো, "ডার্লিং তোমাকে কোন সময় ফোন করতে পারবো?"
রেশমী বললো, "তোমার যখন ইচ্ছে তখনই করতে পারো।"
পল্টু, "গতকাল তো আমি তোমাকে ফোন করেছিলাম।"

Thursday 14 August 2014

সান্টা সিং এর বাবা

সান্টা সিং তখন স্কুলে পড়তো। বুঝতেই পারছেন, বেশ কিছুদিন আগের কথা।
স্কুলের টিচার সান্টা সিংকে জিজ্ঞেস করলেন, "বেটা সান্টা, তোমার বাবা কি করেন?"

Tuesday 12 August 2014

জিভ কাটা পড়েছে

স্বৈরশাসক একবার ছুটিতে যাবেন থাইল্যান্ডে ফূর্তি করতে। কিন্তু তাঁর বেগম ফার্স্ট লেডি ইলুমিনুকে একা রেখে যেতে ভরসা পাচ্ছিলেন না। শেষে তিনি এক ফন্দি আঁটলেন, একটা ছোট্ট গিলোটিন ফিট করে গেলেন ইলুমিনুর ওখানে। তাঁর অবর্তমানে কোন হতভাগা সেখানে প্রবেশের অপচেষ্টা করলেই কচুকাটা।

Monday 11 August 2014

ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়

প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’

Friday 8 August 2014

নাতনীর বাসর

নাতিনীর বিয়ে হল । নাতনী যাতে বাসর রাতে ভয় না পায় সেজন্য নানী পাশের ঘরে ঘুমাতে গেলেন।

যথারীতি বাসর রাতে নাতনী ও নাত জামাই ঘরে ঢুকল।
কিছুখন পর ... ... ...

Thursday 7 August 2014

আমেরিকা আবিষ্কার করে গজা

পচাদার ছেলে গজা একটা বেশ নামকরা ইংরেজি মিডিয়ামের স্কুলে পড়ে।
একদিন স্কুলে জিওগ্রাফি, মানে ভূগোলের ক্লাসে টিচার গজাকে ডাকলেন। ডেকে বললেন, "গজা, তুমি ঐ ম্যাপের সামনে যাও, আর গিয়ে উত্তর আমেরিকা কোথায় আছে সেটা দেখাও।"
গজা খুব স্মার্টলি ম্যাপের সামনে গিয়ে হাত দিয়ে উত্তর আমেরিকাকে দেখিয়ে বললো,

Monday 4 August 2014

গরীবের আর পায়খানা ...

রোগীঃ ডাক্তার সাহেব এই কয়দিন ধরে আমার খুব পায়খানা হচ্ছে। আমার অবস্থা খুবই খারাপ।
ডাক্তারঃ আচ্ছা, একটু ধৈর্য ধরুন আমি আপনাকে পরিক্ষা করে দেখছি। এখন বলুনতো আপনার পায়খানা কেমন?

হাঁপানি

বাংলা ক্লাসে শিক্ষক এক ছাত্রকে দাঁড় করিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন- বলতো "ভাতের অভাব" এটা কি হবে?
ছাত্রটি জবাব দিতে না পারায় শিক্ষক তাকে অনেক বেত্রাঘাত করলেন এবং বললেন "ভাতের অভাব - হাভাত"।

Sunday 3 August 2014

এক ঘুষিতে নাক ফাটিয়ে দেবো

ডাক্তারঃ ভয়ের কিছু নেই। চট করে করে আপনার দাঁতটা তুলে নিব।
রোগীঃ না না ডাক্তার সাহেব, আমার ভয় করছে। প্লিজ ডাক্তার সাহেব, আমি জন্ত্রনায় মারাই যাব, বড্ড ভয় করছে।
ডাক্তারঃ ঠিক আছে, আপনি খানিকটা ক্যান্ডি খেয়ে নিন।

Saturday 2 August 2014

আয়ু লম্বা হওয়ার রাস্তা

আমাদের পল্টুর নাকি কদিন ধরে শরীরটা খারাপ যাচ্ছে। তাই গতকাল পল্টু ডাক্তারের কাছে গেছিলো। সেখানে যা ঘটেছে, সেটা হুবহু তুলে দিচ্ছি।
চেম্বারে ঢোকার সাথে সাথে ডাক্তারবাবু পল্টুকে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনার কি হয়েছে?"
পল্টু বললো, "কদিন থেকে শরীরটা ভালো যাচ্ছে না। কেমন জানি দুর্বলও লাগছে।"
ডাক্তার, "আচ্ছা। শুয়ে পড়ুন দেখি।

Friday 1 August 2014

লাখ টাকা ফেঁসে আছে

আমাদের পাড়ায় একটা বাঁধাধরা ভিখিরী আছে। রোক সকালে তাকে বাড়ি বাড়ি ঘুরে ভিক্ষা করতে দেখা যায়।
গতকাল হঠাৎ দেখি পচাদাকে ভিখিরিটা ধরেছে।
ভিখিরি বললো, "স্যার, পচাস্যার, দুটো টাকা ভিক্ষে দিন না!"
পচাদা ওকে কাটাতে চেয়ে বললো,

Wednesday 30 July 2014

হর এক ফ্রেণ্ড জরুরি হোতা হ্যায়

পল্টু গতকাল বাড়ি ফিরতে অনেক রাত করে ফেলেছিলো। তাই ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গেই তার বাবার ফায়ারিং লাইনে বেচারা পড়ে গেলো!
পল্টুর বাবা খুব গম্ভীর হয়ে পল্টুকে জিজ্ঞেস করলেন, "এতো দেরী কেনো? কোন চুলোয় ছিলে এতক্ষণ?"
পল্টু, একটু মাথা চুলকে জবাব দিলো, "আমার বন্ধুর বাড়িতে ছিলাম।"

Tuesday 29 July 2014

সান্টা সিং এর চীন ভ্রমণ

সান্টা সিং কয়েকদিন আগে চীনে বেড়াতে গেছিলো। সেখান থেকে অনেক শস্তার চীনা মাল নিয়ে ভাটিণ্ডাতে ফিরে এলো। কিন্তু একটা প্রশ্ন তার মনের মধ্যে অনেকক্ষণ ধরেই উঠছিলো।
শেষে আর থাকতে না পেরে সান্টা তার বউকে জিজ্ঞেস করলো, "ওয়ে প্রীতো, একটা কথা বলো তো দেখি। আমাকে কি দেখতে বিদেশীদের মতন লাগে?"

Monday 28 July 2014

পচাদার ই-মেল

অফিসের কাজে পচাদা দিল্লীতে গিয়ে একটা হোটেলে উঠেছিলো। হোটেলের রুমে কম্পিউটার আর ইনটারনেটের কানেকশন পেয়ে পচাদা ভাবলো যে বউদিকে একটা ই-মেল করে সব কিছু জানিয়ে দেবে।
কিন্তু, লোকটা যেহেতু পচাদা, তাই ই-মেল করতে গিয়ে একটা ভুল এ্যাড্রেস বসিয়ে দিলো।

Sunday 27 July 2014

চোর-পুলিশ

পথ সুরক্ষা সপ্তাহ চলাকালীন ট্রাফিক পুলিসের ইন্সপেকটর একটা গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভারের আসনে বসা ভদ্রলোককে বললেন, "অভিনন্দন! এখন পথ সুরক্ষা সপ্তাহ চলছে, আর আপনিও সিটবেল্ট পরে গাড়ি চালাচ্ছেন। তাই আপনাকে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে পাঁচ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হলো। তা আপনি এই পুরস্কারের টাকা দিয়ে কি করবেন?"
ড্রাইভার, "এই টাকা দিয়ে আমি নিজের ড্রাইভিং লাইসেন্সটা বানিয়ে নেবো!"
পেছনের সিটে বসে থাকা তার মা সঙ্গে সঙ্গে বললেন,

হরি ওম

একদিন কয়েকজন সাধু একসঙ্গে মন্দিরে যাচ্ছিলেন।
সাধুদের মধ্যে একজন বললেন, "দেখো, রাস্তায় অনেক মেয়ে দেখতে পাবে। কোন মেয়ে যদি কারো চোখে পড়ে, তাহলে সাথে সাথে, হরি ওম বলে নাম জপ করবে। দেখবে চিত্ত চঞ্চল হবে না।"
সাধুরা মন্দিরের উদ্দেশ্যে এরপর রওয়ানা দিলেন।
কিছক্ষণ পরে হঠাৎ এক সাধু বললেন,

পচাদার ডেঙ্গু হলো

আমাদের পচাদার হঠাৎ করে ডেঙ্গু হয়ে গেলো। তা ডেঙ্গু হঠাৎই হয়, সেটা কোন ব্যাপার নয়, কিন্তু গোলমালটা বাঁধলো পচাদা ডাক্তারের কাছে যাওয়ার পর।
ডাক্তারবাবু জিজ্ঞেস করলেন, "কি হয়েছে আপনার?"
পচাদা, "আর বলবেন না, শরীর খুবই খারাপ।

কনে বিদায়ে বরের গালে চড়

বিয়ের পর, কনের বিদায়ের সময় হঠাৎ করে বরের মোবাইল ফোনটা বেজে উঠলো। আর সাথে সাথেই কনের সপাট চড় বরের গালে আছড়ে পড়লো।
ভাবছেন কেনো?
মোবাইলের রিংটোন ছিলো একটা হিন্দি গান,

পচাদার বক্তৃতা আত্মহত্যা

একবার পাড়ার এক অনুষ্ঠানে পচাদাকে আত্মহত্যা সম্পর্কে কিছু বলতে বলা হয়েছিলো। সেই পচাদার শেষ বক্তৃতা।
পচাদা ভাষণ দিচ্ছে, "বন্ধুগণ, আত্মহত্যা হচ্ছে এমন একটা খারাপ জিনিস যেটা করলে আপনার নিজেকে ক্ষতি করা হয়। আত্মহত্যা

Thursday 24 July 2014

একটা বেজন্মাই যথেষ্ঠ

এক পুলিশ ছুটিতে বেড়াতে গেছে দূরে এক পল্লী গাঁয়ে।
সেখানে কয়েকদিন কাটানোর পরই স্থানীয় স্কুলমাস্টারের মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো সে। তাদের প্রেম বেশ ঘন হয়ে উঠেছে, এমন সময় তার ছুটি শেষ হয়ে গেলো, শহরে ফিরে এলো সে।

ট্রাফিক সিগন্যাল

এক মহিলা ট্রাফিক সিগন্যাল ভঙ্গ করে গাড়ি নিয়ে সরে পড়তে চেষ্টা করছিলেন।
পুলিশ হুইসেল বাজিয়ে বললো, "থামুন!"
মহিলা পুলিশকে অনুরোধ করলেন,

Wednesday 23 July 2014

দেরীতে এসেছ কেন

টিচার, "তুমি দেরীতে এসেছ কেন?"
ছাত্র, "স্যার, বাবা মা ঝগড়া করছিলো।"
টিচার,

আমিও যে মারা যাব

পচাদা আর পচাবৌদির মধ্যে ঝগড়া হচ্ছিলো।
হঠাৎ করে পচাবৌদি ইমোশনাল হয়ে পড়লো।
বেশ একটু ভারী গলায় বৌদি পচাদাকে বললো, "কখনো ভেবে দেখেছ, আমি একদিন মরে যাব।"
পচাদা জোর গলায় বললো,

Tuesday 22 July 2014

আমি মা হতে চলেছি,

মেয়ে : আমি মা হতে চলেছি,
মা : হারামজাদি, কোথায় গেছিলি বংশের মুখ কালো করার জন্য ? কার পাপ পেটে করে নিয়ে আসছস?? পড়ালেখার বয়সে কার সাথে আয়েস করে তোর বাপের মুখ উজ্জ্বল করছস??
কার সাথে মাস্তি করে এই পাপ ঘরে নিয়ে আসছস?

জেলার ও কয়েদি

এক জেলখানায় জেলার কয়েদিকে তার ফাসির ঘোষনা সোনাতে এসে
জেলারঃ কাল সকাল পাঁচটার সময় তোমার ফাসি হবে।
কয়েদি হাঃ হাঃ হাঃ করে হাসতে লাগল।
জেলারঃ হাসছো কেন?

Monday 21 July 2014

জুয়েলারির দোকান

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ফোনে কথা হচ্ছে।
স্ত্রী (ধমকের স্বরে), "কোথায় তুমি?"
স্বামী, "প্রিয়তমা, তোমার কি সেই জুয়েলারির দোকানটার কথা মনে আছে, যে দোকানের একটা গয়নার সেট তুমি পছন্দ করেছিলে এবং বলছিলে,

গাড়ি পার্কিং

এক ভদ্রলোক এসে পুলিশকে জিজ্ঞেস করলেন, "দাদা, আমি কি এখানে গাড়িটা পার্ক করতে পারি?"
পুলিশ ভদ্রলোক খুব গম্ভীরভাবে ছোট্ট জবাব দিলেন, "না।"
ভদ্রলোক, ওখানে পার্ক করা বেশ কয়েকটা গাড়ি দেখিয়ে বললেন,

Friday 18 July 2014

পাবলিক বাস আর ট্যাক্সির ফারাক

যাত্রীছাউনিতে বসে যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছে এক প্রেমিক। পাশেই বসে আছে তার প্রেমিকা। প্রেমিক তার চেহারায় গুরুগম্ভীর ভাব এনে বলল, মিতু, তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করি। খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা।
প্রেমিকা ধরে নিল, এখন খুবই দার্শনিক টাইপের একটা কথা হবে। তাই সে সিরিয়াসলি বলল, হ্যাঁ, বলো। প্রেমিক বলতে শুরু করল,

গবেটের সঙ্গে জীবন কাটাবে

মেয়ের প্রেমিকের উদ্দেশ্যে বাবা বললেন, আমার মেয়ে একটা গবেটের সঙ্গে তার জীবনটা কাটাবে এ আমি কিছুতেই হতে দিতে পারি না।
প্রেমিক বলল,

Thursday 17 July 2014

মিস কিছুই জানেন না

আমাদের পল্টু যখন ছোট ছিলো, তখন থেকেই তার নখরাবাজিতে সব্বাই অস্থির।
একদিন হয়েছে কি, পল্টু স্কুল থেকে ফিরে এসেই তার মার কাছে ঘোষণা করলো, "মা, আমি কাল থেকে আর স্কুলে যাবো না।"
পল্টুর মা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, "সেকিরে, কেনো যাবিনা?"
পল্টু বললো, "দেখো মা, আমাদের স্কুলের মিস নিজেই কিচ্ছুটি জানে না। তাই স্কুলে গিয়ে কি শিখবো?"
মা বললেন, "তুই কি করে বুঝলি যে মিস কিছুই জানেন না?"
পল্টু খুব কনফিডেন্টলি বললো,

কথায় কথা বাড়ে

পচাদা পাবলিক টয়লেটে বসে একটু হালকা হচ্ছিলো। হঠাৎ করে পাশের টয়লেট থেকে কথা ভেসে এলো, "কি দাদা, কেমন আছেন?"
পচাদা খুবই অবাক হয়ে বলল, "এইতো, আমি মোটামুটি ভালোই আছি।"
কথার পিঠে আবার কথা ভেসে এলো, "তা এখন কি করছেন?"
পচাদা চিন্তিত হয়ে উত্তর দিল, "এইতো ভাই, কমোড এ বসে আছি।"
পাশের টয়লেট থেকে লোকটা আবারও বললো,

বাড়ি চলে যান, মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে

পল্টু বেচারা গরমে কাহিল হয়ে গেছে। আর জল কম খাওয়ায় ওর প্রস্রাবও ঠিকমতো হচ্ছে না। শেষে পল্টু এক ডাক্তারের কাছে গেলো।
পল্টু ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকে বললো, "ডাক্তার সাহেব, আমার প্রস্রাবে প্রচণ্ড জ্বালাপোড়া হচ্ছে। আর পরিমাণেও কম হচ্ছে।"
ডাক্তার পল্টুর দিকে তাকিয়ে বললেন, "বাড়ি চলে যান, বাড়ি চলে যান। মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে।"
এই শুনে পল্টুর তো হয়ে গেছে। খুব ঘাবড়ে গিয়ে সে ডাক্তারকে বললো,

Wednesday 16 July 2014

পচাদার ছোট ভাইয়ের সুখবর

পচাদার ছোটভাই রাজীবদা দু-বছর হল বিয়ে করেছে। রাজীবদা অনেক বছর ধরেই ব্যাঙ্গালোর প্রবাসী।
তো একদিন রাজীবদা কোন খবর না দিয়ে হঠাৎ করে কলকাতায় হাজির। বাড়িতে ঢুকেই রাজীবদা তার মাকে গিয়ে বলছে, "মা, একটা সুখবর আছে! আমরা দুজন থেকে তিন জন হয়ে গেছি।"
মা খুব খুশী হয়ে বললেন,

দোকানদারের পরামর্শ

পচাদার ভীষণ শরীর খারাপ। তো সবাই মিলে ঠেলেঠুলে একজন বড় স্পেশ্যালিস্ট ডাক্তারের কাছে পচাদাকে পাঠানো হলো।
ডাক্তার বাবু বেশ কিছুক্ষণ ধরে পচাদাকে ভালোভাবে দেখেটেখে বললেন, "হুমম! কেসটা বেশ সিরিয়াস বাঁধিয়েছেন দেখছি। তা এর আগে কারো কাছে গেছিলেন নাকি?"
পচাদা, "হ্যাঁ! ঐতো, আমাদের পাড়ার ঔষধের দোকান আছে, ওখানে গিয়েছিলাম।"
ডাক্তার বাবু এবার একটু বিরক্ত হয়েই বললেন, "ঐ তো ভুল করেন! কেন যে ঔষধের দোকানে যান! আরে

Tuesday 15 July 2014

স্ত্রীকে সত্যি কথা না বললে

পচাদার মেজোমামার নাম হরিদাস, আর পদবী পাল। একদম যাকে বলে হরিদাস পাল! তা মামা লোকটা বেশ মোটাসোটা আর হেবভি মোটা মাইনের সরকারী চাকরীও করে। মামী আবার দেখতে মামার উলটো, স্লিম, ফরসা আর সুন্দরী।
তো একদিন মামী হরিদাস পাল মামাকে ফোন করলো। মামা তখন অফিসের মিটিং এ ব্যস্ত।
মামী, "অ্যাই তুমি কখন বাড়ি ফিরবে গো?"
মামা, "শোন আমি রাত দশটার আগে বাড়ি ফিরতে পারবো বলে মনে হয় না।"
তো মামা হঠাৎ বিকাল ৫টার সময় বাড়ি ফিরে দেখলো

Monday 14 July 2014

বিয়ে করতে পারবো না গো

পচাদার বন্ধু রঞ্জনদা। সে মোটামুটি বড় দরের অফিসার। আর বাড়িতে বৌ-বাচ্চা রেখে আরেকটা মেয়ে, যার নাম পল্লবী, তার সঙ্গে বেশ আশনাই চালিয়ে যাচ্ছিলো। দুর্ভাগ্যবশতঃ হঠাৎ করে তার বৌ এর চোখে দুজনে ধরা পড়ে যায়। তারপর বউ রঞ্জনকে আল্টিমেটাম দেয়, হয় ঐ মেয়েটাকে ছাড়ো, নাহলে ৪৯৮!
রঞ্জনদা পরদিন পল্লবীর সাথে দেখা করে বললো, "পল্লবী, তোমার সাথে আমার সম্পর্কটা আজকেই শেষ। আমি তোমায় বিয়ে করতে পারবো না।"
পল্লবী বেশ কিছুটা রেগে গিয়ে বললো,

Sunday 13 July 2014

হাড়কেপ্পন বলে বিরাট দুর্নাম

আমাদের পাশের গলির সুবোধবাবুর হাড়কেপ্পন বলে বিরাট দুর্নাম আছে। দুষ্টু লোকে বলে যে সকালে সুবোধবাবুর মুখ দেখলে নাকি সারা দিন আর খাওয়া জুটে না। সেই সুবোধবাবুর একটাই ছেলে, সমীর।
সমীর তার বাবাকে একদিন বললো, "বাবা, আমি দূরের জিনিস দেখতে পাচ্ছি না। আমাকে একটা চশমা বানিয়ে দাও।"
সুবোধ, আকাশের দিকে তাকিয়ে, "বল তো ওটা কি?"

হৃদয় মন্দির

কলেজ ফেরতা অণিমাকে দেখে রাস্তার এক চ্যাংড়া ছোঁড়া বললো, "হে সুন্দরী, এসো, টুক করে আমার হৃদয়ে ঢুকে পড়ো।"
অণিমা বললো, "জুতো খুলবো?"
ছেলেটা একগাল হেসে বললো,

কাকীমা কানে বোধহয় ঠিক শুনতে পাচ্ছেন না

আমাদের পাড়ার হরিকাকুর কিছুদিন থেকে মনে হচ্ছে যে কাকীমা কানে বোধহয় ঠিক শুনতে পাচ্ছেন না। ওদিকে কাকীমার ধারণা তিনি ঠিকই আছেন, আর তাই ডাক্তারের কাছে যেতেও রাজি নন। তো শেষপর্যন্ত হরিকাকু ডাক্তারকে বাড়িতেই কল দিয়ে নিয়ে এলেন।
কাকীমাকে ডাকতে গিয়ে হরিকাকু দেখলেন যে তিনি রান্নাঘরে মাছ ভাজছেন।
হরিকাকু একটু গলা তুলে হাঁক দিলেন, "শুনছো, কি মাছ রান্না করছো?"
কাকীমা নিরুত্তর।
হরিকাকু আরেকটু এগিয়ে গিয়ে আবার বললেন

Saturday 12 July 2014

লোকে কি কি কারনের জন্য সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়

আমাদের স্কুলের সিনিয়র রাজাদা এনডিএ থেকে আর্মির অফিসার হয়ে বেরিয়েছে। ছুটি-ছাটায় বাড়ি এলে রাজাদার সঙ্গে আমাদের জোর আড্ডা হয়। তা এইবার রাজাদা আড্ডায় এসে বললো যে একটা জব্বর ঘটনা ঘটেছে। রাজাদার কথায়ই বাকিটা শোনা যায়।
রাজাদা, "আমার কোম্পানিতে দুজন নতুন জওয়ান যোগ দিয়েছে। একদিন আমি ছাউনির ভেতরেই হেঁটে যাচ্ছি, হঠাৎ করে এই দুজনের কথাকানে এলো।
প্রথম জওয়ান,

Friday 11 July 2014

গণৎকারের গণনা

জীবনবাবু খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দেখে এক অতি জাগ্রত গণৎকারের কাছে হাত দেখাতে গেলেন।
ভদ্রলোক খুব মন দিয়ে জীবনবাবুর হাতটা দেখে বললেন, "আপনার এক ছেলে ও এক মেয়ে।"
জীবনবাবু বেজায় চটে গিয়ে বললেন, "ধুর মশাই! মোটেও না, ডাহা ভুল। আমার তিন

আমি কিন্তু জানি যে তুমি কি করেছো

আমাদের পাশের বাড়ির বাচ্চাটার ডাকনাম হুলো। কিন্তু সে ম্যাঁও-ম্যাঁও মোটেই করে না। এদিকে তার আবার আঙুল চোষার বদভ্যাস আছে।
অনেক চেষ্টা করেও হুলোর আঙুল চোষা বন্ধ না করতে পেরে তার মা বললেন,

পচাদার SWOT এ্যানালাইসিস

আমাদের পচাদা কদিন ধরে এম বি এ করছে। হঠাৎ করে আজকাল তার মুখ দিয়ে বেশ ম্যানেজমেন্টের ফাণ্ডা বেরিয়ে পড়ে।
গত রোববারে পাড়ার রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে পচাদা আমাকে বললো, "জানিস রে, প্রত্যেকটা লোকের নিজের সম্বন্ধে একটা SWOT এ্যানালাইসিস করে নেওয়া উচিত।"
আমি একটু অবাক হয়ে বললাম, "মানেটা কি পচাদা? সোয়াট তো পাকিস্তানের কোন এক রাজ্য বলেই জানতাম!"
পচাদা একটু চাচ্ছিল্যের হাসি হেসে বললো,

Thursday 10 July 2014

অন্য কথা বলো

মেঘনার প্রেমিক রাহুল প্রচণ্ডভাবে ওয়ার্ক্যাহলিক।
এই নিয়ে মেঘনার দুশ্চিন্তার সীমা নেই।
রাহুলের ঘ্যানঘ্যান শুনে প্রচণ্ড চটে গিয়ে মেঘনা একদিন বললো,
"দেখ রাহুল, সবসময় তোর অফিসের গল্প শুনতে আমার ভালো লাগে না। অন্য কিছু নিয়ে কথা বল।

আপনার জন্য একটা সুখবর আছে

ডাক্তার তাঁর পেশেন্ট ভদ্রমহিলাকে খুব উচ্ছসিত হয়ে বললেন,
"মিসেস ঘোষ, আপনার জন্য একটা সুখবর আছে!"
মিসেস ঘোষ নামের পেশেন্ট একটু অবাক হয়ে বললেন,
"ডাক্তারবাবু আপনার বোধহয়

Tuesday 8 July 2014

কে বলল, আমি স্বর্গে আছি

ডাকসাইটে এক বিধবা মহিলা প্ল্যানচেটে তাঁর স্বামীর আত্মাকে ডেকে আনল।
- কি গো, ওখানে তোমার দিনকাল কেমন কাটছে?
- চমৎকার।
- এখানে যেমন ছিল, তার চেয়েও অনেক ভালো?
- অ-নে-ক ভালো।
- বল না গো,

এজন্যই এটা নরক

খুব দামি একটা জাগুয়ার স্পোর্টস কার নিয়ে এক লোক স্বর্গের দরজায় গিয়ে হাজির।
- কী ব্যাপার? স্বর্গের দ্বাররক্ষী তাকে আটকালো।
- দেখছ না কী দামি গাড়ি? এই গাড়ি স্বর্গের সড়কে চালিয়ে দেখতে চাই একবার।
- নিয়ম নেই। তুমি নরকে গিয়ে চেষ্টা করে দেখ।
(হতাশ লোকটি এবার গেল নরকের দরজায়। এখানেও দ্বাররক্ষী আটকালো। )
- কী ব্যাপার?
- নরকের রাস্তায় এই গাড়িটা চালাতে চাই।
- সম্ভব নয়।
- কেন?
- কারণ হল

Monday 7 July 2014

বুড়ি হয়ে যাবেন

একবার এক অভীনেতৃ এক পরিচালকের কাছে কাজ চাইতে গেলে
পরিচালক বললঃ আপাতত আপনাকে কোনো রোল দিতে পারছি না।
আমাদের যখন কোনো বুড়ি চরিত্রাভিনেত্রীর দরকার হবে তখন আপনাকে আমরা ডাকব।
অভিনেত্রীঃ কিন্তু আমি তো বুড়ি নই, তরুণী।
পরিচালকঃ

Sunday 6 July 2014

দুটো আলাদা বিল নিয়ে এস

একবার দুই প্রেমিক-প্রেমিকা হোটেলে বসে খাচ্ছে। প্রচুর খাবারের অর্ডার দেওয়া হয়েছে।
প্রেমিকঃ তা হলে তুমি আমাকে বিয়ে করবে না বলে ঠিক করেছ?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ, আমি তোমাকে

Saturday 5 July 2014

আমার প্রতিদান পাওয়া হয়ে যায়

একটা অ্যাক্সিডেন্টে ভয়ানকভাবে পুড়ে গেছেন এক সুন্দরী মহিলা। সারা শরীর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাঁর, কিন্তু সবচে বাজে অবস্থা মুখের। ডাক্তার মহিলার স্বামীকে জানালেন, কসমেটিক সার্জারি করতে হবে। অন্য কোথাও থেকে চামড়া এনে মহিলার মুখে বসাতে হবে। মহিলার নিজের শরীরের চামড়া এ অবস্থায় সরানো সম্ভব নয়, সমস্যা হতে পারে।
স্বামী ভদ্রলোক তখন তাঁর শরীর থেকে চামড়া নেয়ার প্রস্তাব দিলেন। ডাক্তার রাজি হলেন, এবং

Friday 4 July 2014

বিয়ে করতে কত টাকা খরচ হয়

আমাদের পল্টু যখন ক্লাস ফাইভে পড়তো, তাদের পাড়াতে একটা বিয়ে বাড়ির অনুষ্ঠান হচ্ছিল। সে তার বাবার কাছে গিয়ে হঠাৎ জিজ্ঞেস করলো,
"বাবা, বিয়ে করতে কত টাকা খরচ হয়?"
পল্টুর বাবা, যিনি খুব অমায়িক ভদ্রলোক, তিনি বললেন,

Thursday 3 July 2014

সান্টা সিং এর মেয়ে

একজোড়া প্রেমিক-প্রেমিকা রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলো।
হঠাৎ একটা দশতলা বাড়ির ছাদে এক সর্দারকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে ছেলেটা বললো, "একটা মজার জিনিস দেখবে? ঐ ওপরে দেখো সর্দার দাঁড়িয়ে আছে। ওকে খ্যাপাচ্ছি দেখো!"
ই বলেই ছেলেট ওপরে সর্দারের দিকে তাকিয়ে বললো, "ওয়ে সান্টা সিং, দেখো, আমি তোমার মেয়েকে ভাগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।"
সর্দার এই কথা শুনেই রেগে গিয়ে বললো, "ওয়ে, তেরী তো! তু আবভি রুক জা, ওয়ারনা বহুত পছতায়েগা।"

Wednesday 2 July 2014

পচাদার আদর্শ মুড

পচাদার তখন নতুন নতুন বিয়ে হয়েছে। একজন স্পেশ্যালিস্ট ডাক্তারের কাছে যুগলে গেছে।
ডাক্তার নবদম্পতিকে বললেন, "দেখুন, সেক্স করার জন্য নিজের আদর্শ মুড পরস্পরকে বোঝানো খুবই দরকার। এর ওপর দাম্পত্য জীবনের খুশী অনেকটা নির্ভর করে।"
বাড়ি ফিরে পচাবৌদি পচাদাকে বললো, "শোনো, অফিস থেকে বাড়ি ফিরে তুমি যদি দ্যাখো যে আমার চুল খুব পরিপাটি করে বাঁধা, তখন বুঝবে আমার ইচ্ছে করছে না। যদি দ্যাখো যে আমার চুল আলগা করে বাঁধা, তাহলে বুঝবে যে আমার ইচ্ছে হলেও হতে পারে। আর যেদিন দ্যাখবে আমার চুল খোলা, সেদিন বুঝবে যে আমার প্রচণ্ড ইচ্ছে করছে।"
পচাদা এই শুনে বললো,

Tuesday 1 July 2014

পুরোটাই প্রাকটিক্যাল

এক ভদ্রলোক জুয়েলারির দোকানে গিয়ে প্রেমিকাকে উপহার দেওয়ার জন্য সবচেয়ে দামি ব্রেসলেট চাইলেন।
দোকানদার বললেনঃ‘স্যার, ব্রেসলেটে কি আপনার প্রেমিকার নাম খোদাই করে নেবেন?’
ভদ্রলোক কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললেনঃ ‘না, তার দরকার নেই। তার চেয়ে বরং লিখে দেন, তুমিই আমার প্রথম এবং একমাত্র প্রেম।’
দোকানদার বললেনঃ

Monday 30 June 2014

পোপ বনাম মোশে

অনেক আগে একবার পোপ হুকুম দিলেন, ইহুদিদের রোম ছেড়ে চলে যেতে হবে।
ইহুদিরা আদেশ শুনে বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। অবস্থা যখন খারাপের দিকে, তখন পোপ বললেন, ‘ঠিক আছে, ওদের একটা সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। আমার সঙ্গে তাদের কোনও প্রতিনিধি ধর্ম নিয়ে বিতর্ক করুক। যদি আমি হেরে যাই, ইহুদিরা থাকতে পারবে। আর যদি আমি জিতে যাই, ব্যাটাদের পেঁদিয়ে বিদায় করা হবে।’
ইহুদিরা এ প্রস্তাবে রাজি হয়ে তাদের এক প্রবীণ র‌্যাবাই, মি. মোশেকে

তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স

রেস্টুরেন্টে প্রেমিক-প্রেমিকা বসে গল্প করছে।
প্রেমিক : কী খাবে?
প্রেমিকা : আমার জন্য এক কাপ চা হলেই চলবে কিন্তু তোমার জন্য লাগবে এ্যাম্বুলেন্স।
প্রেমিক : মানে?

Saturday 28 June 2014

খুশি হলাম তোমায় দেখে

ভিজিটিং আওয়ার শেষ হয়েছে অনেক আগেই। তখন হন্তদন্ত হয়ে এক তুখোড় তরুণী তার অল্প পরিচিত প্রেমিক ডাক্তারের সঙ্গে দেখা করতে এল। ঢুকেই সে সুপারিনটেনডেন্টকে বলল, ‘ম্যাডাম, আমি কি ডাক্তার উইলিয়ামসের সঙ্গে দেখা করতে পারি?’
সুপারিনটেনডেন্ট বললেন, ‘আপনি কে সেটা কি জানতে পারি?’ 

Friday 27 June 2014

পুরোনো প্রেমিকার চিঠি

মজনু গরীব হওয়ার জন্য তার প্রেমিকার সাথে সম্পর্কটা ভেঙ্গে যায়।
বহুদিন পর আমার  পেলো।
চিঠির ভাষা ছিল এ রকম- প্রিয় মজনু, তোমার সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙাটাই ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল। আজ আমি বুঝতে পেরেছি, পৃথিবীতে তুমিই আমায় সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতে।

Thursday 26 June 2014

যোগব্যায়ামের ফল

বাবুর বান্ধবীর হাতের নখ কামড়ানোর নোংরা একটা অভ্যেস ছিল। ওই বদ অভ্যেসটা কাটানোর জন্য বাবু বান্ধবীকে যোগব্যায়ামের ক্লাসে ভর্তি করে দেয়।
 কয়েক দিন পর বাবু প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গেল।
 দেখল, ওর হাতের নখগুলো বেশ বড় হয়ে গেছে।
 তখন বাবু বেশ হাসিমুখে বললঃ

পৃথিবীতে কত সুন্দরী

একবার হাবলুর এক প্রেমিকা তার বাবার কথা শুনে হাবলুকে বিয়ে না করে তার বাবার পছন্দ মতো ছেলেকে বিয়ে করতে হয়ে যায়।
তখন হাবলু তার প্রেমিকার সাথে পার্কে দেখাকরে বলেঃ তুমি যদি আমাকে বিয়ে না করো, তাহলে আমি নির্ঘাত আত্মহত্যা করব।

Tuesday 24 June 2014

সন্ধেবেলা লেডিজ হোস্টেলে

আমাদের পাড়ার পল্টু সন্ধেবেলা কলেজের লেডিজ হোস্টেলের সামনে ঘুরঘুর করছিলো। হঠাৎ করে দারোয়ান তাকে ক্যাঁক করে ধরে পাকড়াও করে ম্যাডামের কাছে নিয়ে গেলো।
ম্যাডাম কড়াভাবে পল্টুর দিকে তাকিয়ে আরো কড়াভাবে বললেনঃ "কার সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলে? অঞ্জনা না নন্দিনী?"
পল্টু চুপ করে মাথাটাকে একটু ঝুকিয়ে, না বলে দাঁড়িয়ে রইলো।
ম্যাডাম ফের প্রশ্ন করলেন, "তাহলে কে? প্রমিতা? অপরাজিতা?"
পল্টু তবুও চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে দেখে ম্যাডাম বললেনঃ

Saturday 14 June 2014

তুমি কি জানো, নৌকাটা কে ডুবিয়েছিল

একবার এক প্রেমিকা তার প্রেমিককে বিয়ে করতে চাইছিলো না,তখন ছেলেটি একটি মেয়েকে বলল - সত্যিই তুমি আমাকে বিয়ে করতে চাও না?
মেয়েটিঃ না, চাই না। আমি এমন কোনো পুরুষকে স্বামী হিসেবে গ্রহণ করব, যে সত্যিই কর্মঠ ও বুদ্ধিমান হবে।

Monday 9 June 2014

রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব

এক ছেলে আর এক মেয়ের মধ্যে গভীর প্রেম ছিল। তাদের প্রেম এতোটাই গভীর ছিল যে ছেলেটি একবার হাত কেটে নিজের রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিন্তু তারপরও কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হয়ে যায়। তাই যে যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল। সব শেষে ছেলেটি

Sunday 8 June 2014

ভালোবাসার পরীক্ষা

এক পার্কে দুই প্রেমিক প্রেমিকা বসে বসে গল্প করছে।
প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় খুব ভালোবাস?
প্রেমিকঃ অবশ্যই, বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করে দেখ?
প্রেমিকাঃ মনেকরো তোমার শার্টের পকেটে মাত্র বিশটা টাকাই আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম,

Saturday 7 June 2014

অজয়ের বিয়ে

আজ অজয়ের  বিয়ে, তার বন্ধুরা এসে দেখলো অজয় মুখ নিচু করে চুপচাপ এক জায়গায় বসে আছে। তার বন্ধু অমিত অজয়কে বললঃ"কিরে অজয়, আজকে তোর বিয়ে, আর তুই যে মুখটা একদম প্যাঁচার মতন করে বসে আছিস! কি হইছে?"

Friday 6 June 2014

পানুদা ও রিক্সাওয়ালা


কোন গাধাই নাকি আমাকে বিয়ে করবে না

প্রেমিক-প্রেমিকা নিজেরাই নিজেদের বিয়ে করবে বলে ঠিক করেছে।
 ছেলেটা বললঃ দেখ আমাদের বিয়ের এই খবরটা বিয়ের আগের দিন পযর্ন্ত কাউকে জানানো যাবে না তাহলে বাড়ির থেকে অনেক সমস্যা হতে পারে । খবরটা শুধু বিয়ের আগের দিন আমরা সবাইকে জানাবো এবং এইটা একটা Surprise হবে।

মেয়েটা বললঃ আমি শুধু একজনকে এই খবরটা জানাতে চাই।

Thursday 5 June 2014

ভাবীর হাতের রান্না অপূর্ব

সাকিল মিয়ার অফিসের কাজে মন বসে না। তার শরীর ম্যাজম্যাজ করে, মনটাও খারাপ হয়ে থাকে সব সময়।
সাকিল মিয়ার অফিসের বস একদিন তাকে ডেকে বললেনঃ ‘শোনো, এভাবে ঢিলে ঢালা ভাবে তো অফিসে কাজ চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো?
লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। সেখানে তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে আচ্ছা করে আদর সোহাগ করতাম … হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি।
এরপর থেকে আমি একেবারে চাঙা হয়ে যেতাম, আর কোন সমস্যা থাকতো না, অফিসে দারুন উদ্দমে কাজ করতাম। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।’

Wednesday 4 June 2014

একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবংএকজন মেজরের মাঝে আলোচনা


একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবংএকজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে।
জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের।
কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দে।
মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের।

কিন্তু ওজন কমানোর জন্য লাগলে আরো কিছু(!!) করেন

একটা মেয়ে একবার রেলস্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলো!!
ট্রেন আসতে দেরি হবে দেখে সে সময় কাটানোর জন্য এদিক সেদিক তাকাতে লাগলো!!
হটাত তার চোখ পড়লো এটা ওজন মাপার যন্ত্রের উপর!!
মেয়েটি খুশি হয়ে গেল, এবং ওজন মাপার জন্য সেই যন্ত্রে একটি কয়েন ফেলল!! উল্লেখ্য, শুধুমাত্র কয়েন ফেললেই সেই যন্ত্র চালু হয়!!
যাই হোক, মেয়েটি ওজন মাপল!! ৫৪ কেজি!!
মেয়েটি মেশিন থেকে নামলো, নিজের স্যান্ডেল খুলল, আবারো কয়েন ফেলল, ওজন মাপল!! এইবার আসলো ৫২ কেজি!!

মেয়েটি তাতেও খুশি না!! যেভাবেই হোক ওজন ৫০ কেজি বানাতে হবে!!

ভালো সার্ভিস দেয়


দুই বন্ধু গেছে একটা কলগার্ল এর কাছে!

প্রথম জন সেক্স করে বের হয়ে বলল, "নাহ! এরচেয়ে আমার বউই অনেক ভালো সার্ভিস দেয়!"

এরপর দ্বিতীয়জন গেল!

নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারি না


একবার এক মহিলা ডাক্তারের কাছে গিয়ে বললঃ ডাক্তার সাহেব, আমার এক আজব রোগ হয়েছে!! যখনই আমি কোনো সুন্দর ছেলে দেখি তখন আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারি না!! আমরা খুব মজা করি, একে অন্যকে আদর করি, অবশেষে তা সেক্স পর্যন্ত গড়ায়!! তারপর, আমার খুব খারাপ লাগে!! প্রায় সপ্তাহখানেক আমার মন খারাপ থাকে!!

আজ আমার ব্লাডটেস্ট

একবার হাসপাতালের ল্যাবের বাইরে বসে একলোক কান্নাকাটি করছে!! তাঁর পাশের একজন কান্নাকাটি দেখে বললঃ “ভাই, কাহিনী কি?? ব্যাথা কি বেশি লাগছে??”

লোকটি উত্তর দিল, “জী ভাই!! আজ আমার ব্লাডটেস্ট(রক্ত পরীক্ষা) ছিল, ওরা আমার হাত কেটে রক্ত নিছে!!”


এই কথা শুনেই অপর লোকটা দৌড়ে পালিয়ে গেলো!!

তখন ডাকাত সর্দার উত্তর দিলো

এক লোক একবার ডাকাতের হাতে ধরা পড়ল! কিন্তু তার সারা শরীর খুঁজেও কিছু না পেয়ে ডাকাতরা তাকে কয়েকটা চড় থাপ্পড় দিয়ে ভাগিয়ে দিলো!

লোকটা চলে যাচ্ছে, এ সময় ডাকাত সর্দার কি মনে করে লোকটাকে আবার ডাকল।

সর্দারঃ ঐ এইদিকে আয়, কথা আছে!

surprise দেওয়া

স্ত্রী নতুন সিম কিনে তার প্রিয়তম স্বামীকে surprise দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল যে কিনা বেডরুমে বসে ছিল।
তাই স্ত্রী রান্নাঘরে গিয়ে স্বামী কে নতুন নাম্বার থেকে কল দিলঃ"হ্যালো জানু"

গার্ল ফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড কে বলছে

গার্লফ্রেন্ডঃ তুমি আমাকে কিস করতে পারবেনা!!

স্পর্শ করতে পারবেনা

আমাকে কিস করার জন্য জোর করতে পারবানা!!

এমনকি কোন কিছুর জন্যই জোর করতে পারবানা!

আমি তোকে স্পর্শ না করেই কিস করবো

ছেলে : আমি তোকে স্পর্শ না করেই কিস করবো!
মেয়ে : তুই এটা কখনো করতে পারবি না!
ছেলে : তাইলে বাজি ১০ টাকা!?
মেয়ে : ঠিক আছে!

বিল্টুর বুদ্ধি

আমাদের পাড়ার বিল্টু তার বুদ্ধির জন্য এবং কিছুটা পাকামির জন্যও পুরো ওয়ার্ল্ড ফেমাস!
কিছুদিন আগে বিল্টুর খুব টাকার দরকার হয়েছিল। কি একটা নতুন আইসক্রিম এসেছে তাই সেটা চাখতে যাবে।
বিল্টু তার মাকে বললঃ "মা মা, তাড়াতাড়ি আমাকে পঞ্চাশ টাকা দাও না, প্লিজ!"
মাঃ "এখন হবে না। আমি দিতে পারবো না।"
বিল্টু, "আচ্ছা মা, তুমি যদি আমাকে পঞ্চাশ টাকাটা দাও, তাহলে তুমি কাল যখন বিউটি পার্লারে গেছিলে তখন বাবা কাজের মাসীকে কি বলেছিল সেটা তোমাকে বলব।"

Monday 2 June 2014

শয়তান বনাম ভগবান

একবার একজন ইঞ্জিনিয়ার অফিসে যাওয়ার সময় কার এক্সিডেন্টে মরে গেলো। মরার পর তারা দেখলো যে একটা বিশাল গেটের সামনে দাঁড়িয়ে আছে, যেটার ওপরে লেখা আছে "স্বর্গদ্বার" আর তার পাশে একটা গেট সেটাতে লেখা "নরকদ্বার"।  সে ভাবছে স্বর্গে ঢুকে পড়ি ঠিক সেই সময় চিত্রগুপ্ত এসে হাজির হলেন আর ইঞ্জিনিয়ারকে জিজ্ঞেস করলেন, "হ্যাঁ ভাই, পৃথিবীতে তুমি কি কাজ করতে?" সে বলল ইঞ্জিনিয়ারিং, উত্তর শুনেই চিত্রগুপ্ত মাথা নেড়ে বললেন, "কোথাও একটা ভুল হয়েছে। তুমি স্বর্গে নয় নরকে যাও।" এই বলেই ইঞ্জিনিয়ারকে নরকে পাঠিয়ে দিলেন।
নরকে থাকতে গিয়ে ইঞ্জিনিয়ার দেখলো যে ওখানে প্রচুর সমস্যা। এসি কাজ করে না, টয়লেটে জল ঠিকমতো আসে না, স্নান করতে গিয়ে দেখা যায় যে হঠাৎ জল শেষ, যখন তখন শর্টসার্কিটে লোডশেডিং হয়ে যায় ইত্যাদি ইত্যাদি নানান সমস্যা।

Friday 30 May 2014

কিভাবে বাতাস করতে হয়

সালেম সাহেব বুড়ো বয়সে বিয়ে করলেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু বিয়ের কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় তিনি যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন করতে পারছেন না।

সালেম সাহেব ঠিক করলেন যে, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।

ডাক্তার সব শুনে রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্সর চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডামার্কা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনি যখনে স্ত্রীকে সোহাগ করবেন তখন ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।”

Wednesday 28 May 2014

শাড়িটা একটু ঢিলে করে দিই

দুই  চোখে কালসিটে বসা চোখ নিয়ে রুমে ফিরলো সুজয়।

তার রুমমেট অজয় বললো, ‘কী রে, কী হয়েছে? তোর চোখে কালসিটে কেনো’

সুজয় বললো, ‘আর বলিস না। বাসে বসেছিলাম, এক মহিলা দাঁড়িয়ে যাচ্ছিলো। তো, হয়েছে কি, মহিলার